চরফ্যাসন প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১৪ই জানুয়ারী ২০২৩ রাত ০৮:৪৭
৩২৪
সোয়েব চৌধুরী,চরফ্যাশন: ভোলার চরফ্যাশনের চর মানিকা ইউনিয়নের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা(তহশীলদার)’র ‘ভূল নামজারী’র ফাঁসে জড়িয়ে সর্বশান্ত হয়েছে অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক নুরুল আমিন হাওলাদারের পরিবার। খতিয়ানে মূল মালিক আবদুস সাত্তারের জমি না থাকলেও তিনি ৩১ শতাংশ জমি ফরিদ উদ্দিন মাষ্টারের কাছে বিক্রি করেন। চর মানিকা ইউনিয়নের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা(তহশীলদার)’র মারুফ হোসেন ফরিদ উদ্দিন মাষ্টারে ভুতুড়ে দলিল দিয়ে তার নামে নামজারী করে দেন। ফলে ফরিদ উদ্দিন মাষ্টারের নামে ভুতুড়ে দলিলে নামজারী হওয়ায় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নুরুল আমিন হালাদারের ৪০ বছরের ভোগদখলীয় জমি জবর দখলে মরিয়া হয়ে উঠেন ফরিদ উদ্দিন মাষ্টার। দু’টি পক্ষের মধ্যে জমির মালিকানা বিরোধ নিয়ে সৃষ্ট এ সংকটের দায় কে নেবে এবং সমাধানের কি পথ আছে এই প্রশ্ন উঠেছে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে।
জানাগেছে, চর মানিকা মৌজার ৫৫০ খতিয়ানের ১ একর ৪৬ জমির মূল মালিক ছিলেন জনৈক আবদুস সাত্তার। যা থেকে আবদুস সাত্তার ১৯৯৬ সনে নুরুল আমিন মুন্সির কাছে সাড়ে ৬২ শতাংশ, ১৯৯৮ সনে শাহ আলমের কাছে ৬২ শতাংশ এবং একই বছরে জাহাঙ্গীর আলমের কাছে ২১ শতাংশসহ মোট ১ একর৪৫ দশমিক ৫০ শতাংশ জমি সাব কাবলা বিক্রি করেন। সংশ্লিষ্ট তিন ক্রেতাই তাদের জমি নিজ নিজ নামে জমাখারিজ করে নেন। ফলে আবদুস সাত্তারের খতিয়ানে অবশিষ্ট জমি ছিল দশমিক ৫০ শতাংশ মাত্র। কিন্ত খতিয়ানে দশমিক ৫০ শতাংশ জমি থাকা অবস্থায় আবদুস সাত্তার ২০২১ সনে মাদ্রাসা শিক্ষক ফরিদ উদ্দিনের কাছে ৩১ শতাংশ জমি বিক্রি করেন। প্রশ্ন উঠেছে-এটা কি করে সম্ভব? এ নিয়ে ফরিদ উদ্দিন ও নুরুল আমিন হাওলাদারের পরিবারের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
শিক্ষক নুরুল আমিন হাওলাদার জানান,বিক্রেতা আবদুস সাত্তার এবং ক্রেতা ফরিদ উদ্দিন মাষ্টার চর মানিকা ভূমি অফিসের দায়িত্বরত উপ-সহকারী কর্মকর্তা মারুফ হোসেনকে ম্যানেজ করে ২৭০-এফ/২০২১-২০২২ মিস কেইচের মাধ্যমে খতিয়ানে ভুতুড়ে জমি দেখিয়ে ৩১ শতাংশ জমি সাবকাবলা মূলে বিক্রি করেন। ভুতুড়ে জমি দলিল নিয়ে মাদ্রাসা শিক্ষক ফরিদ উদ্দিন এখন তার ৪০ বছরের ভোগদখলীয় জমি জবর দখল করে বাড়িঘর তৈরী করছেন। ইউনিয়নের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা(তহশীলদারের কারসাজিতে ‘ভূল নামজারী’র ফাঁসে জড়িয়ে সর্বশান্ত হয়ে পরেছেন তিনি এবং তার পরিবার।
অভিযোগ প্রসঙ্গে ফরিদ উদ্দিন মাষ্টার জানান, তিনি ওই খতিয়ানে তার খরিদা জমিতে নির্মান কাজ করছেন। নুরুল ইসলাম হাওলাদারের জমি জবর দখলের বিষয় সঠিক নয়।
অভিযোগ প্রসঙ্গে চর মানিকা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মারুফ হোসেন জানান, ভূল হয়েছে। এ বিষয়ে একটি মিস কেইচ চলমান আছে। যেখানে পূর্ববর্তী মিসকেইচ বাতিল করে ফরিদ উদ্দনের নামে সৃজিত খতিয়ানটি বাতিলের প্রস্তব দেয়া হয়েছে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) আবদুল মতিন খান জানান, এবিষয়য়ে একটি মিস কেইচ চলমান আছে। ভূক্তভোগিদের কাগজ পত্র যাচাই করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ভুতুড়ে খতিয়ানের ফাঁসে সর্বশান্ত অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক পরিবার
সোয়েব চৌধুরী,চরফ্যাশন \ ভোলার চরফ্যাশনের চর মানিকা ইউনিয়নের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা(তহশীলদার)’র ‘ভূল নামজারী’র ফাঁসে জড়িয়ে সর্বশান্ত হয়েছে অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক নুরুল আমিন হাওলাদারের পরিবার। খতিয়ানে মূল মালিক আবদুস সাত্তারের জমি না থাকলেও তিনি ৩১ শতাংশ জমি ফরিদ উদ্দিন মাষ্টারের কাছে বিক্রি করেন। চর মানিকা ইউনিয়নের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা(তহশীলদার)’র মারুফ হোসেন ফরিদ উদ্দিন মাষ্টারে ভুতুড়ে দলিল দিয়ে তার নামে নামজারী করে দেন। ফলে ফরিদ উদ্দিন মাষ্টারের নামে ভুতুড়ে দলিলে নামজারী হওয়ায় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নুরুল আমিন হালাদারের ৪০ বছরের ভোগদখলীয় জমি জবর দখলে মরিয়া হয়ে উঠেন ফরিদ উদ্দিন মাষ্টার। দু’টি পক্ষের মধ্যে জমির মালিকানা বিরোধ নিয়ে সৃষ্ট এ সংকটের দায় কে নেবে এবং সমাধানের কি পথ আছে এই প্রশ্ন উঠেছে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে।
জানাগেছে, চর মানিকা মৌজার ৫৫০ খতিয়ানের ১ একর ৪৬ জমির মূল মালিক ছিলেন জনৈক আবদুস সাত্তার। যা থেকে আবদুস সাত্তার ১৯৯৬ সনে নুরুল আমিন মুন্সির কাছে সাড়ে ৬২ শতাংশ, ১৯৯৮ সনে শাহ আলমের কাছে ৬২ শতাংশ এবং একই বছরে জাহাঙ্গীর আলমের কাছে ২১ শতাংশসহ মোট ১ একর৪৫ দশমিক ৫০ শতাংশ জমি সাব কাবলা বিক্রি করেন। সংশ্লিষ্ট তিন ক্রেতাই তাদের জমি নিজ নিজ নামে জমাখারিজ করে নেন। ফলে আবদুস সাত্তারের খতিয়ানে অবশিষ্ট জমি ছিল দশমিক ৫০ শতাংশ মাত্র। কিন্ত খতিয়ানে দশমিক ৫০ শতাংশ জমি থাকা অবস্থায় আবদুস সাত্তার ২০২১ সনে মাদ্রাসা শিক্ষক ফরিদ উদ্দিনের কাছে ৩১ শতাংশ জমি বিক্রি করেন। প্রশ্ন উঠেছে-এটা কি করে সম্ভব? এ নিয়ে ফরিদ উদ্দিন ও নুরুল আমিন হাওলাদারের পরিবারের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
শিক্ষক নুরুল আমিন হাওলাদার জানান,বিক্রেতা আবদুস সাত্তার এবং ক্রেতা ফরিদ উদ্দিন মাষ্টার চর মানিকা ভূমি অফিসের দায়িত্বরত উপ-সহকারী কর্মকর্তা মারুফ হোসেনকে ম্যানেজ করে ২৭০-এফ/২০২১-২০২২ মিস কেইচের মাধ্যমে খতিয়ানে ভুতুড়ে জমি দেখিয়ে ৩১ শতাংশ জমি সাবকাবলা মূলে বিক্রি করেন। ভুতুড়ে জমি দলিল নিয়ে মাদ্রাসা শিক্ষক ফরিদ উদ্দিন এখন তার ৪০ বছরের ভোগদখলীয় জমি জবর দখল করে বাড়িঘর তৈরী করছেন। ইউনিয়নের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা(তহশীলদারের কারসাজিতে ‘ভূল নামজারী’র ফাঁসে জড়িয়ে সর্বশান্ত হয়ে পরেছেন তিনি এবং তার পরিবার।
অভিযোগ প্রসঙ্গে ফরিদ উদ্দিন মাষ্টার জানান, তিনি ওই খতিয়ানে তার খরিদা জমিতে নির্মান কাজ করছেন। নুরুল ইসলাম হাওলাদারের জমি জবর দখলের বিষয় সঠিক নয়।
অভিযোগ প্রসঙ্গে চর মানিকা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উপ-সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মারুফ হোসেন জানান, ভূল হয়েছে। এ বিষয়ে একটি মিস কেইচ চলমান আছে। যেখানে পূর্ববর্তী মিসকেইচ বাতিল করে ফরিদ উদ্দনের নামে সৃজিত খতিয়ানটি বাতিলের প্রস্তব দেয়া হয়েছে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) আবদুল মতিন খান জানান, এবিষয়য়ে একটি মিস কেইচ চলমান আছে। ভূক্তভোগিদের কাগজ পত্র যাচাই করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তারেক রহমান দুটি আসনে নির্বাচন করছেন, ঢাকা–১৭ ছেড়ে ভোলায় যাচ্ছেন আন্দালিভ পার্থ
ভোলা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন আন্দালিভ রহমান পার্থ
সংকটময় মুহূর্ত পার করছেন বেগম খালেদা জিয়া: ডা. জাহিদ হোসেন
গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশজুড়ে প্রচারণা চালাচ্ছে ‘ভোটের গাড়ি’
ভোলা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিতে লালমোহনে আসছেন মেজর (অব:) হাফিজ
ভোলায় ধান চাউল আড়ৎ মালিক সমিতির কমিটি গঠন
আমরা সবাই চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হোক: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভোলায় আবাসিক হোটেল থেকে ব্যবসয়ারী ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভোলায় অসহায় দরিদ্র শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ
২৪ ঘণ্টার মধ্যে এনআইডি পাবেন তারেক রহমান
ভোলায় বিষের বোতল নিয়ে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকা
ভোলায় পাঁচ সন্তানের জননীকে গলা কেটে হত্যা
ভোলার ৪৩ এলাকা রেড জোন চিহ্নিত: আসছে লকডাউনের ঘোষনা
উৎসবের ঋতু হেমন্ত কাল
ভোলায় বাবা-মেয়ে করোনায় আক্রান্ত, ৪৫ বাড়ি লকডাউন
ভোলায় এবার কলেজ ছাত্র হত্যা, মাটি খুঁড়ে লাশ উদ্ধার
ঢাকা-ভোলা নৌ-রুটের দিবা সার্ভিসে যুক্ত হলো এমভি দোয়েল পাখি-১র
ভোলায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন করোনা রোগী: এলাকায় আতংক
জাতীয় সংসদে জাতির পিতার ছবি টানানোর নির্দেশ
ভোলায় কুপিয়ে হত্যা করে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই, আটক এক