বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৪শে এপ্রিল ২০২৩ বিকাল ০৫:৩৯
২০৩
ঈদ মানে খুশি। ঈদ মানে আনন্দ। ঈদ মানে আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধবদের মিলনমেলা। ঈদের দিন সবাই যখন আত্মীয় স্বজনদের আপ্যায়নের ব্যস্ত তখন একদল তরুণ এলাকাবাসীকে আনন্দ দিতে আয়োজন করেছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী সব খেলা। যেখানে ছিল শিশুদের আম কুড়ানো, বাচ্চাদের ঝুলন্ত আপেল খাওয়া, শিশুদের বেলুন ফাটানো, নারীদের সুইয়ে সুতা ঢুকানো ও আটা দিয়ে গোল সুন্দর রুটি বানানোসহ পুরুষদের তৈলাক্ত কলা গাছ বেয়ে উঠা ও কলা পাড়া, সাবান ঘষা, সাতপাকে ফুটবল খেলা, টায়ার খেলাসহ বিভিন্ন ধরনের দেশীয় খেলা। এই খেলা দেখতে আশপাশের এলাকা থেকে একত্রিত হয়েছে কয়েক হাজার নারী, পুরুষ, শিশুসহ বিভিন্ন বয়সি মানুষ।
ঈদের দিন এমন আয়োজন করা হয় বগুড়ার ধুনট উপজেলার ছোট এলাঙ্গীতে। যার আয়োজন করে ‘স্বপ্নসেবা’ সেচ্ছাসেবী সংগঠন। তরুণদের মাদক থেকে দূরে রাখতে ও বাংলার ঐতিহ্যপূর্ণ খেলা তুলে ধরতে এবং সবার মাঝে তা ছড়িয়ে দিতে এমন আয়োজন করেছে বলে জানান আয়োজক কমিটি।
১২ বছর বয়সী শিশু জোনায়েদ হোসাইন আম কুড়ানো খেলায় অংশগ্রণ করেন। তার থেকে এ খেলার অভিজ্ঞতা নিয়ে জানতে চাইলে সে জানান কখনো এমন খেলায় অংশগ্রহণ করেনি। এবার প্রথম অংশগ্রহণ করতে পেরে সে আনন্দিত। জোনায়েদের মত আরও অনেক শিশু অংশগ্রহণ করে ঝুলন্ত আপেল খাওয়া, শিশুদের বেলুন ফাটানো খেলায়।
বৃদ্ধা আমির হোসেন, আয়ান, মেজের তারা সাবান ঘষা খেলায় অংশগ্রহণ করেন। খেলার আগে একে অপরকে পানি ছিটিয়ে দিচ্ছিলেন। এই উচ্ছ্বাস দেখলেই বোঝা যায় কতটা আনন্দে আছে তারা। খেলায় অংশগ্রহণ করার অনুভূতি জানতে চাইলে বলেন, এর আগেও আমরা পানির মধ্যে কোলবালিশ খেলায় অংশগ্রহণ করেছিলাম। তখনো খুব মজা করেছি। এবার সাবান খেলায় অংশগ্রহণ করেছি খুব আনন্দ লাগছে।
সাতপাকে ফুটবল খেলা খেলেছে রেগান। তার অভিজ্ঞতা জানাতে তিনি বলেন, প্রথমবার এমন খেলায় অংশগ্রহণ করেছি। সাতপাক দেওয়ার পর নিজেকে কন্ট্রোল করে ফুটবলে লাথি মারা খুব কষ্টের। কারণ সাতপাক দেওয়ার পর মাথা ঘুরতে থাকে। এই খেলায় অংশগ্রহণ করেছি। নির্দিষ্ট স্থানে ফুটবল পৌঁছাতে পেরেছি। বিজয়ী হয়েছি। খুব আনন্দ লাগছে।
সুইয়ে সুতা ঢুকানো ও আটা দিয়ে গোল সুন্দর রুটি বানানো খেলায় প্রথম অংশগ্রহণ করেছেন শারমিন। ১০ মিনিটে সুইয়ে সুতা ঢুকিয়েছেন এরপর সেই সুই দিয়ে কাপড়ে একটি বোতাম সেট করেছেন। এরপর পানি আটা মিশিয়ে গোল ৩টি রুটি বানিয়েছেন। এ খেলায় তিনি প্রথম স্থান অর্জন করে বিজয়ী হয়েছেন। হাজার হাজার মানুষের মধ্যে এমন খেলা খেলতে প্রথমে ভয় লাগলেও পরে তা কাটিয়ে খেলা শেষ করতে পেরেছেন বলে জানালেন শারমিন।
তৈলাক্ত কলা গাছ বেয়ে উঠে কলা পাড়া খেলায় এবার তৃতীয় বারের মত বিজয়ী হয়েছে রেদন। কলাগাছ বেয়ে উঠার পূর্ব অভিজ্ঞতা আছে। তেল দেওয়ায় কষ্ট হয়ে যায়। তবে কৌশলে রপ্ত করেছি।
খেলা দেখতে আশা ধুনট পৌর মেয়র এজিএম বাদশা বলেন, প্রতিবছর এই খেলা দেখতে আসি। খুব ভালো লাগে। তরুণ সমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে সব জায়গায় এমন খেলার আয়োজন করা দরকার।
সুত্র জাগো
ভোলায় ১০ কেজি গাঁজাসহ এক ব্যক্তি আটক
দৌলতখানে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা ক্রেষ্ট বিতরণ
দৌলতখান ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ভোলায় নাজিম উদ্দিন আলম কল্যাণ ফাউন্ডেশনের শীতবস্ত্র বিতরণ
জনস্বার্থের ব্রত নিয়ে সমাজসেবায় এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মাসজুড়ে থাকতে পারে ঘন কুয়াশা, সঙ্গে থাকবে তীব্র শীত
দেশে মোট ভোটার ১২ কোটি ৩৬ লাখ ৮৩ হাজার ৫১২ জন
ভ্যাট বাড়লেও জিনিসপত্রের দামে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
রাজনৈতিক বিতর্কে আওয়ামী লীগের লুটপাট নিচে পড়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
আশ্বাস অনুযায়ী নির্বাচন না হলে সন্দেহ তৈরি হবে: দুদু
ভোলায় পাঁচ সন্তানের জননীকে গলা কেটে হত্যা
ভোলার ৪৩ এলাকা রেড জোন চিহ্নিত: আসছে লকডাউনের ঘোষনা
ভোলায় বিষের বোতল নিয়ে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকা
ভোলায় বাবা-মেয়ে করোনায় আক্রান্ত, ৪৫ বাড়ি লকডাউন
উৎসবের ঋতু হেমন্ত কাল
ভোলায় এবার কলেজ ছাত্র হত্যা, মাটি খুঁড়ে লাশ উদ্ধার
ভোলায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন করোনা রোগী: এলাকায় আতংক
ভোলার চরফ্যাশনে করোনা উপর্সগ নিয়ে এক নারীর মৃত্যু
ভোলায় কুপিয়ে হত্যা করে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই, আটক এক
ভোলায় ব্যাংক কর্মকর্তাসহ আরও ৬ জনের করোনা শনাক্ত