অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, রবিবার, ২৮শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৪ই পৌষ ১৪৩২


মনপুরায় মুক্তিযোদ্ধাদের পুন: যাছাই-বাছাই


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৮শে সেপ্টেম্বর ২০১৯ রাত ০৮:১০

remove_red_eye

৮৭৬

মনপুরা প্রতিনিধি || মনপুরায় “ক”তালিকাভূক্ত সুপারিশকৃত ১২ জন মুক্তিযোদ্ধাকে পুন: যাছাই-বাছাই সংক্রান্ত সভা শনিবার সকাল ১০টায় উপজেলা অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সভার সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযোদ্ধা ভোলা ইউনিট সাবেক জেলা কমান্ডার দোস্ত মাহমুদ। প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার বশির আহমেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন যুদ্ধকালীন ক্রুপস কমান্ডার আছমত আলী,সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আ: লতিফ ভূইয়া। যাছাই-বাছাই চলাকালীন “ক”তালিকাভূক্ত মুক্তিযোদ্ধারা তাদের স্বপক্ষে প্রশিক্ষন প্রত্যয়ন পত্র,লাল মুক্তি বার্তায় সহযোদ্ধা ৩ জনের লিখিত সুপারিশ ও বয়স প্রমানের জন্য জাতীয় পরিচয় পত্রের কার্ড উপস্থিত যাছাই-বাছাই কমিটির কাছে হস্তান্তর করেন। পরে যাছাই বাছাই কমিটি উপস্থিত সকল মুক্তিযোদ্ধাদের সামনে তাদের কগজপত্র যাছাই-বাছাই করেন। যারা মুল সনদ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখাতে পারেনি তাদের কে ৩ দিনের সময় নির্ধারন করে দিয়েছেন। যেসব মুক্তিযোদ্ধারা ৩ দিনের মধ্যে কাগজপত্র জমা দিতে ব্যার্থ হবেন তাদের নাম বাদে অবশিষ্টদের নাম তালিকায় প্রেরন করা হবে।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বশির আহমেদ বলেন,উপস্থিত সকল মুক্তিযোদ্ধাদের মতামতের ভিত্তিতে সকলকে সামনে রেখে যাছাই-বাছাই করেছি। মনপুরায় ৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পেয়ে থাকেন। ভাতাপ্রাপ্তদের ভিত্তিতে শতকরা ১০ জন মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকা প্রেরন করা হবে। ১২ জনের মধ্যে ২ জন জেজেট ভুক্ত ও অপর ১০ জনের মধ্য থেকে ৮ জনের নামের তালিকা প্রেরন করা হবে।

যাছাই –বাছাই সময় সাবেক মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি কমান্ডার আবুল কাশেম মাতাব্বর,প্রেসক্লাব সভাপতি মো: আলমগীর হোসেন,মনপুরা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: আমিরুল ইসলাম ফিরোজ,সাংবাদিক ছালাহউদ্দিন,আবদুল্যাহ জুয়েল,মামুনসহ সকল মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।