অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, সোমবার, ২৯শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৫ই পৌষ ১৪৩২


ভোলায় একাত্তর টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে ব্যতিক্রমী আনন্দ উৎসব


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২২শে জুন ২০২৫ সন্ধ্যা ০৬:১৪

remove_red_eye

১৩৯

বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক: ভোলায় একাত্তর টেলিভিশনের ১৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী আয়োজনের মধ্য দিয়ে। শনিবার  দিনটি রঙিন হয়ে উঠেছিল সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের হাসি-আনন্দে।
ভোলা শহরের চিলড্রেন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলের অডিটোরিয়ামে আয়োজন করা হয় দেশের জনপ্রিয় সংবাদভিত্তিক চ্যানেল একাত্তর টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্কুলের শিশুদের স্বাগত জানিয়ে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় রঙিন বেলুন। মুহূর্তেই শিশুদের মুখে ফুটে ওঠে অকৃত্রিম আনন্দের ঝলক। শুধু একটি প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নয় —এটি হয়ে ওঠে ভালোবাসা ছড়িয়ে দেওয়ার এক উজ্জ্বল উদাহরণ। শিশুদের জন্য ছিল কেক কাটাসহ আনন্দ-বিনোদনের নানা আয়োজন।

একাত্তর টেলিভিশনের ভোলা প্রতিনিধি কামরুল ইসলাম অনুষ্ঠানে শুরুতে তার স্বাগত বক্তব্যে, সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, “এই শিশুদের মুখে হাসি ফুটাতে পারাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় আনন্দ।” এ সময় সকলকে ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ভোলা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির সোপান ও ফজলুর রহমান বাচ্চু মোল্লা। তাঁরা বলেন, “এ ধরনের মানবিক আয়োজন সমাজে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। এটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।” এ সময় অতিথিরা বলেন, “একাত্তর টেলিভিশন যেন আগামীতেও জনগণের কথা বলে, তুলে ধরে বাস্তব চিত্র , এই হোক আমাদের সম্মিলিত প্রত্যাশা।” এই ব্যতিক্রমী আয়োজন শুধু একটি প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নয়, বরং ভালোবাসা ও সহমর্মিতার এক উজ্জ্বল নিদর্শন হয়ে থাকল ভোলার সমাজে।
পরে আনন্দঘন পরিবেশে শিশুদের সঙ্গে কেক কাটা হয় এবং সবাই মিলে কেক খাওয়ানো হয়। এ সময় ভোলার পেশাদার সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে একাত্তর টেলিভিশনকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।


ভোলা মোঃ ইয়ামিন