অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৮ই অক্টোবর ২০২৪ | ২৩শে আশ্বিন ১৪৩১


পদ্মা রেল সেতু:ঢাকা-মাওয়া অংশ পর্যবেক্ষণ করেন জিআইবিআর


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ৩০শে অক্টোবর ২০২৩ সন্ধ্যা ০৬:৩৩

remove_red_eye

১০০

পদ্মা সেতুতে ১ নভেম্বর থেকে বাণিজ্যিক ট্রেন চালু করতে ঢাকা-মাওয়া অংশ পর্যবেক্ষণ করেন জিআইবিআর।  সোমবার সকালে ঢাকার কমলাপুর থেকে ট্রেনে চড়ে তারা মুন্সীগঞ্জের মাওয়া স্টেশনে আসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জিআইবিআর রুহুল কাদের আজাদ,  পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. আফজাল হোসেন, প্রকল্প ব্যবস্থাপক-২ ব্রিগেডিয়ার আহেমেদ জামিউর ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ। 
রেলের রীতি অনুযায়ী জিআইবিআর সনদ প্রাপ্তির পরই ট্রেন চলাচলের যোগ্যতা অর্জন করবে। নতুন অবকাঠামোটিতে ভালোভাবেই ট্রেন চলাচল করবে বলে আশা জিআইবিআরের। পদ্মা সেতু দিয়ে বাণিজ্যিকভাবে ঢাকা থেকে ট্রেন চালানো শুরু করতে জিআইবিআর সোমবার ঢাকা-মাওয়া অংশ ঘুরে দেখেন বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। রেল ট্র্যাক, এক্সপানসন জয়েন্ট,  লেভেল ক্রসিং, সিবিআই ইন্টারলকড কালার লাইট সিগন্যালিং সিস্টেম, বুড়িগঙ্গা ও ধলেশ্বরী রেল সেতু, কালভার্ট, আন্ডারপাস পরিদর্শন করেন জিআইবিআর।  জিআইবিআর রেল স্টেশনগুলোর যাত্রী সেবা, বিশ্রামাগার, প্ল্যাটফর্মের উচ্চতা, কপিংওয়ালের দূরত্ব, এক লেন থেকে অন্য লাইনের দূরত্ব, লুপ লাইনও পর্যবেক্ষণ করেন।  কেরানীগঞ্জের এলিভেটেড রেল স্টেশনে বেশি সময় অবস্থান করেন তিনি। চলন্ত ট্রেন থেকেও নতুন এ লাইন প্রত্যক্ষ করেন।  
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের  প্রকল্প  পরিচালক মো. আফজাল হোসেন বলেন, রেলের রীতি অনুযায়ী গভর্নমেন্ট ইন্সপেক্টর অব বাংলাদেশ- জিআইবিআর এর ক্লিয়ারেন্স সনদ পাওয়ার পরই বাণিজ্যিক ট্রেন চলচল করবে।  তাই  পর্যবেক্ষণ ছিল গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন দেশি-বিদেশি সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীরা সাথে থেকে অবকাঠামো সস্পর্কে স্পষ্ট করেন। তিনি আরও বলেন জিআইবিআরের সনদ পেলে ১ নভেম্বর থেকে যাত্রী টেন চলবে।
জিআইবিআর রুহুল কাদের আজাদ বলেন, ঢাকা-মাওয়া অংশের নতুন রেল অবকাঠামোটিতে ভালোভাবেই ট্রেন চলাচল করবে।রেলপথটিতে যাত্রী ট্রেন ১২০ কিলোমিটার এবং মালবাহী ট্রেন ৮০ কিলোমিটার গতির সক্ষমতাও খতিয়ে দেখা হয়েছে। কমলাপুর থেকে মাওয়া পর্যন্ত  রেলপথ পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। পথে পথে রেল অবকাঠামো খুঁটিনাটি খোঁজখবর করা হয়।

সুত্র বাসস