অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, বুধবার, ৩১শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৭ই পৌষ ১৪৩২


গ্রেনেড হামলায় নিহতদের প্রতি আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠনের শ্রদ্ধা


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২১শে আগস্ট ২০২৩ সন্ধ্যা ০৭:৩৬

remove_red_eye

১৮১

২০০৪ সালের একুশে আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় নিহতদের প্রতি আজ সোমবার শ্রদ্ধা জানিয়েছে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমে আওয়ামী লীগের বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গ্রেনেড হামলার শহীদদের স্মরণে স্থাপিত বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের পক্ষথেকে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। 
এ সময়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফরউল্লাহ, ড. আবদুর রাজ্জাক, কর্ণেল (অব.) ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান ও ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব-উল আলম হানিফ, আফ ম বাহা উদ্দিন নাছিম ও দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম ও আফজাল হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী উপস্থিত ছিলেন।
এর পর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় আহত ও দলের নেতাদের সঙ্গে কিছুক্ষণ কুশল বিনিময় করেন। তিনি ২১ আগস্টের নারকীয় গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদ ও নিহতদের স্মরণে আলোচনা সভায় উপস্থিত হন। সেখানে সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠান স্থল ত্যাগ করার পর সকলের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য শহীদবেদী উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। পরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলেরনেতৃবৃন্দ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতারা শ্রদ্ধা জানান।
২০০৪ সালের ২১ আগস্টগ্রেনেড হামলায় শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সোমবার সকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বেদিতে জড়ো হন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহগ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন। তাদের স্মরণে প্রতি বছর নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটি পালন করা হয়। এ বছর গ্রেনেড হামলার ১৯তম বার্ষিকী।
এরপর আহত ব্যক্তিবর্গ এবং নিহতদের পরিবার, আওয়ামী লীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর, কৃষকলীগ, শ্রমিক লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, তাঁতীলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, মৎস্যজীবী লীগ,  স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, ঢাকাজেলা আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, ঢাকা জেলাস্বেচ্ছাসেবক লীগ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কতিক জোট, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনসহ অন্যান্য সংগঠনবেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়।

সুত্র বাসস