অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৫ই পৌষ ১৪৩২


রুশ হামলার বছর পূর্তিতে জেলেনস্কির লক্ষ্য ইউক্রেনের জয়


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৫শে ফেব্রুয়ারি ২০২৩ সন্ধ্যা ০৬:৪৮

remove_red_eye

২৮৪

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে বড় সংঘাত ইউক্রেন যুদ্ধের সূচনার প্রথম বার্ষিকীতে শুক্রবার ইউক্রেনে লিওপার্ড ট্যাঙ্ক আসার সাথে সাথে প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির  জেলেনস্কি এই বছর রাশিয়াকে পরাজিত করার জন্য সবকিছু করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। রুশ অভিযানের সূচনাবার্ষিকীতে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের রাজধানীতে রাশিয়ার বিরুদ্ধে রাস্তায় বিক্ষোভ প্রদর্শিত হয়েছে। সেই সঙ্গে রাশিয়ার ব্যাংক, সামরিক শিল্প ও  সেমিকন্ডাক্টর স্থাপনাকে লক্ষ্য করে নতুন পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়েছে। খবর এএফপি’র। ইতোমধ্যেই সাতটি শিল্পোন্নত দেশের সমন্বিত গ্রুপ  ‘জি-৭’  নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গকারিকে গুরুতর মূল্য দিতে হবে বলে হুমকিও  দিয়েছে।
কিয়েভ সফররত পোলিশ প্রধানমন্ত্রী মাতেউস মোরাউইকি বলেছেন,  ইউক্রেনকে রুশ সৈন্য প্রতিহত করতে পোল্যান্ড জার্মানিতে তৈরি লেপাডর্  ট্যাঙ্ক পাঠিয়েছে এবং আরো সমর্থনের স্পষ্ট  সংকেত প্রদান করেছে। মোরাউইকি বলেছেন, পশ্চিমা মিত্ররা তাদের অটল সমর্থন সুদৃঢ় করেছে। পোল্যান্ড শিগগিরই  আরও ট্যাঙ্ক পাঠাবে এবং ইউক্রেনীয় পাইলটদের  এফ-১৬  যুদ্ধবিমান উড্ডয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছে।
জেলেনস্কি বলেছেন, শুক্রবার বেইজিংয়ের ১২-দফা পরিকল্পনা প্রকাশিত হওয়ার পরে তিনি চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সাথে দেখা করার পরিকল্পনা করছেন। পেপারটিতে শান্তি আলোচনা এবং গোটা অঞ্চলের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করার আহ্বান রয়েছে। জেলেনস্কি বলেছেন,  বেইজিংয়ের পরিকল্পনায়  ‘আমাদের আঞ্চলিক অখন্ডতা, নিরাপত্তা সমস্যাগুলির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের কথা রয়েছে।’ 
এদিকে বার্লিনে, কর্মীরা মস্কোর দূতাবাসের সামনে একটি রুশ ট্যাঙ্কের ধ্বংসাবশেষ স্থাপন করে। তালিন থেকে লন্ডন পর্যন্ত জনতা এক মিনিটের নীরবতা পালন করে। ইউরোপীয় মূলভবনগুলিকে ইউক্রেনের পতাকার নীল এবং হলুদ রঙে সজ্জিত বা আলোকিত হয়।

সুত্র বাসস





আরও...