বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৫ই ফেব্রুয়ারি ২০২৩ রাত ০৮:৩৩
১৫৭
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য মো. সাহাবুদ্দিনের কোনো আইনগত বাধা নেই। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তির প্রশ্নে এ ধরনের অবান্তর বিতর্ক সৃষ্টি করা হবে অনাকাক্সিক্ষত।
তিনি আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের চূড়ান্ত একটি রায় বলে দিয়েছে, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি যেমন, ঠিক তেমনি একজন অবসরপ্রাপ্ত দুদকের কমিশনার রাষ্ট্রপতি পদে কোনোভাবেই অবৈধ নন। সেদিক থেকে এই প্রশ্নে বিভ্রান্তি সৃষ্টি, বিভিন্ন ধরনের মতামত দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি অনাবশ্যক বা সমীচিন হবে না বলে আমি মনে করি। আমি আপনাদের মাধ্যমে বলতে চাই, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তির প্রশ্নে যদি এ ধরনের অবান্তর বিতর্ক সৃষ্টি করা হয়, সেটি হবে অনাকাক্সিক্ষত।’
সিইসি বলেন, “একটি প্রশ্ন উঠেছে যে, প্রার্থীর সাংবিধানিক বা আইনগত অযোগ্যতা রয়েছে। এটা সত্য যে, দুদক আইনে ৯ ধারায় বলা হয়েছে, ‘কর্মাবসানের পর কোনো কমিশনার প্রজাতন্ত্রের লাভজনক কোনো পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না।’ এটার আলোকে বিষয়টি বিবেচ্য। এতে করে অনেকে বলতে চেয়েছেন, রাষ্ট্রপতির পদটি একটি লাভজনক পদ। আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচনী কর্তা হিসেবে ওই রায়টি সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত ছিলাম। প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখতে হবে, প্রার্থী যাই বলুক, কমিশনারেরও দায়িত্ব আছে বাছাই করে দেখার। আমরা দেখলাম, আইনগত কোনো অযোগ্যতা নেই। ৯ ধারায় (দুদক আইনের) বলা হয়েছে, কোনো লাভজনক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না। আমরা কিন্তু এখান থেকে প্রার্থীকে নিয়োগ দান করিনি। প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দান করেননি। প্রধান বিচারপতিও নিয়োগ দান করেননি। কেউ নিয়োগ দান করেননি এবং কেউ নিয়োগ দান করতে পারেন না। উনি নির্বাচিত হয়েছেন। আইন তাকে নির্বাচিত করেছে প্রচলিত প্রথা অনুসরণ করে।”
তিনি বলেন, ‘আমাদের নির্বাচন এবং নিয়োগের মধ্যে পার্থক্যটা বুঝতে হবে। তাকে যদি এখান থেকে নিয়োগ দান করা হতো তাহলে সেটি অবশ্যই অবৈধ হতো। কারণ নিয়োগ দানের কর্তৃপক্ষ বা কর্তৃত্ব আমাদের নেই, কারোরই নেই।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি শাহাবুদ্দীন আহমেদ যখন রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন, তখন দায়িত্ব নেওয়ার আগেই এই বিষয়ে রিট মামলা হয়েছিল। সে মামলায় বিষয়টি বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সেখানে স্পষ্ট বলা হয়েছে, শাহাবুদ্দীন আহমেদের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন সম্পূর্ণ বৈধ। এতে কোনো অবৈধতা হয়নি। পদটি অফিস অব প্রফিট হলেও এটা অফিস অব প্রফিট ইন দ্য সার্ভিস অব দ্য রিপাবলিক নয়।’
তিনি বলেন, ‘গত ১২ তারিখে আমরা রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন পেয়েছিলাম। সংসদের দু’জন সদস্য প্রস্তাবক এবং সমর্থন করেছিলেন। রাষ্ট্রপতি প্রার্থী তাতে সম্মত হয়ে তার স্টেটমেন্ট দিয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী সংবিধান, সহায়ক আইন এবং সংশ্লিষ্ট বিধি অনুযায়ী আমাদের নির্বাচনটি পরিচালনা করতে হয়। বাছাইয়ের কাজটি প্রধান নির্বাচন কমিশনার তথা নির্বাচনী কর্তার একক এবং অবিভাজ্য। এটি কমিশনের কোনো দায়িত্ব ছিল না। দায়-দায়িত্ব, ভুলভ্রান্তি সবকিছুর দায়ভার প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে এককভাবে নিতে হবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, বিচারপতি শাহাবুদ্দীন নির্বাচিত হয়েছিলেন, নিয়োগপ্রাপ্ত হননি।
সুত্র বাসস
ভোলায় বাপ্তা ইউনিয়ন কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ভবানীপুর ইউনিয়নে তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ পালিত
ভোলায় জিয়া মঞ্চের লিফলেট বিতরণ
ভোলায় দরিদ্র শিশু শিক্ষার্থীদের মাঝে নানা উপকরণ বিতরণ
ভোলায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের জেলা সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত
ড. ইউনূসের ৫ মামলা বাতিলে আইনি দুর্বলতা পাওয়া যায়নি: আপিল বিভাগের আদেশ
ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে তারেক রহমানকে ট্রাম্পের আমন্ত্রণ
বাংলাদেশিদের প্রবাসে স্থানীয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
কিছু মানুষ ঐক্যে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছেন: মির্জা ফখরুল
আ. লীগের নিবন্ধন থাকবে কি না সময় বলে দেবে: সিইসি
ভোলায় পাঁচ সন্তানের জননীকে গলা কেটে হত্যা
ভোলার ৪৩ এলাকা রেড জোন চিহ্নিত: আসছে লকডাউনের ঘোষনা
ভোলায় বিষের বোতল নিয়ে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকা
ভোলায় বাবা-মেয়ে করোনায় আক্রান্ত, ৪৫ বাড়ি লকডাউন
উৎসবের ঋতু হেমন্ত কাল
ভোলায় এবার কলেজ ছাত্র হত্যা, মাটি খুঁড়ে লাশ উদ্ধার
ভোলায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন করোনা রোগী: এলাকায় আতংক
ভোলার চরফ্যাশনে করোনা উপর্সগ নিয়ে এক নারীর মৃত্যু
ভোলায় কুপিয়ে হত্যা করে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই, আটক এক
ভোলায় ব্যাংক কর্মকর্তাসহ আরও ৬ জনের করোনা শনাক্ত