অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, সোমবার, ২৯শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৪ই পৌষ ১৪৩২


মডেল মসজিদ মানুষকে ধর্মের নামে বিভ্রান্তি দূর করতে সহায়তা করবে : প্রধানমন্ত্রী


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৬ই জানুয়ারী ২০২৩ সন্ধ্যা ০৭:২৫

remove_red_eye

২৮১

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এই মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলো থেকে জনগণ ইসলামী মূল্যবোধ ও সংস্কৃতি সম্পর্কে প্রকৃত জ্ঞান লাভ করবে, যা সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও নারী নির্যাতন বন্ধে ব্যাপক অবদান রাখার পাশাপাশি ধর্মের নামে বিভ্রান্তি দূর করতে সহায়তা করবে।
তিনি বলেন, “আমরা মডেল মসজিদ নির্মাণের প্রকল্প হাতে নিয়েছি, কারণ, এতে ইসলামের নামে কেউ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারবে না এবং তাদের মধ্যে ইসলামী মূল্যবোধ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি হবে।”
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে গণভবন থেকে সারা দেশে ভার্চুয়ালি আরও ৫০টি মডেল মসজিদের উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মডেল মসজিদে ইসলামী মূল্যবোধের চর্চা হবে, ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান আরো বাড়বে, ইসলামী সংস্কৃতি লালন ও বিকাশের আরো সুযোগ থাকবে এবং ইসলাম ধর্মকে আরো উন্নতভাবে পালনের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাঁর সরকার চলে বলেই ইসলাম ধর্ম এবং শিক্ষাকে গুরুত্ব দেয় এবং দীর্ঘদিনের দাবিপূরণ করে দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্সের মর্যাদা দিয়েছে, ইসলামিক আরবি বিশ^বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে, তাছাড়া প্রতিটি উপজেলা ও জেলা সদরে একটি করে মডেল মসজিদ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে।
“ইসলাম ধর্মের দোহাই দিয়ে কেউ যেন মানুষকে বিপথে নিতে না পারে, প্রকৃত ইসলামের মূল্যবোধ সম্পর্কে মানুষের মাঝে যেন সচেতনতার সৃষ্টি হয় সেদিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি রেখেই এই মডেল মসজিদ নির্মাণের প্রকল্প আমরা নেই এবং নির্বাচনী ইশতেহারেও সেটার ঘোষণা দেই,” বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পটির মূল লক্ষ এবং উদ্দেশ হচ্ছে মুসল্লীদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা, ধর্মীয় শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, দ্বীনি দাওয়াতি কার্যক্রমের সুবিধাদি সৃষ্টি করা, সন্ত্রাস- জঙ্গিবাদ এবং নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ, সরকারের উন্নয়ন প্রক্রিয়ার নীতি নির্ধারণের বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং স্বাধীনভাবে ইসলামী জ্ঞান ও সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে ইসলামী মূল্যবোধের প্রসার ঘটানো। এছাড়া, এখানে একটি লাইব্রেরিও থাকবে। কেননা ইসলাম ধর্মের ভাতৃত্ব এবং সাম্যের প্রচার এবং প্রসারও এর একটি অন্যতম লক্ষ্য।
তিনি বলেন, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মসজিদগুলোতে ওজু ও নামাজের জন্য আলাদা জায়গা রয়েছে।
এছাড়া হাজীদের জন্য রেজিস্ট্রেশন ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ইমাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, গবেষণা কেন্দ্র ও ইসলামিক লাইব্রেরি, অটিজম কর্নার, দাফনের আগে আচার, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা ও কুরআন শিক্ষার ব্যবস্থা, ইসলামী সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের জন্য সম্মেলন কক্ষ ও থাকবে। ইসলামিক দাওয়াত, ইসলামী বই বিক্রয় কেন্দ্র, দেশী-বিদেশী অতিথিদের জন্য বোর্ডিং সুবিধাও এখানে থাকছে।
তিনি এর আগে ৫০টি এবং আজকে আরো ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করতে পারায় মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে শোকরিয়া আদায় করেন।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় সূরা তওবার ১৮ নম্বর আয়াতের বাংলা তরজমা উচ্চারণ করে বলেন, আমি এটুকুই বলবো আমাদের এই ধর্ম নিয়ে কেউ যেন আর কোন রকম বিভ্রান্তির সৃষ্টি করতে না পারে। আমাদের আলেম ওলামাগণ হচ্ছে ‘ওরাসাতুল আম্বিয়া’। মানুষ মসজিদের ইমাম, খাদিম এবং আলেম-ওলামাদের অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে দেখে। আমাদের সমাজে যেসব অসঙ্গতি রয়েছে-যে বাল্যবিবাহ, মাদকাশক্তি, নারীর প্রতি সহিংসতা, গৃহকর্মী ও অধীনস্থদের নির্যাতন, খাদ্যে ভেজাল এবং দুর্নীতি ইত্যাদি দূরীকরণে ইমাম ও খতিব সাহেবগণকে আমার অনুরোধ থাকবে আপনারা যখন মসজিদে কোন বয়ান দেন বা জুম্মার নামাজে খোৎবা পড়েন সে সময় উপরোক্ত বিষয়গুলো থেকে মানুষ যাতে বিরত থাকে সে বিষয়গুলো আপনারা মানুষের সামনে তুলে ধরবেন এবং এর বিপরীতে সঠিক মানবিক গুণগুলো যাতে উঠে আসে সেদিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি দেবেন।
তাছাড়া, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ-মাদক এগুলো আমাদের সমাজকে, এক একটা পরিবারকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। এই সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ থেকে যেন প্রত্যেকের ছেলে-মেয়েরা বিরত থাকে, এটা যে ইসলাম ধর্মের প্রতি কোন সম্মান নয় বরং ইসলামের বদনাম হয় সেই বিষয়টার দিকে সকলে যাতে সচেতন হয়। নিজেদের সন্ততির দিকে নিজেরা যেমন তেমনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরাও তাদের শিক্ষার্থীদের প্রতি লক্ষ রাখবেন। আপনাদের ছেলে-মেয়ে কোথায় যায় এবং কার সঙ্গে মেশে-জঙ্গিবাদ এবং সন্ত্রাসের সঙ্গে যেন কোনভাবে সম্পৃক্ত না হয়। আর এ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির ক্ষেত্রেও আপনারা অবদান রাখতে পারেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
আওয়ামী লীগ সব সময় ইসলামের সেবক উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাদ্রাসা বোর্ড প্রতিষ্ঠা, বায়তুল মোকাররম মসজিদ ও ইজতেমা মাঠের জায়গা দেওয়ার পাশাপাশি ঘোর দৌড় ও  জুয়া খেলা এবং মদ খাওয়া বন্ধ করেছিলেন।
তিনি বলেন, “বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন এবং বাংলাদেশকে ওআইসির সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।”
দ্বিতীয় পর্যায়ে ৫০টি মসজিদ খোলার মাধ্যমে, প্রধানমন্ত্রী এখন পর্যন্ত ৯৪৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৫৬৪টির মধ্যে ১০০টি মসজিদ উদ্বোধন করেছেন। তিনি এর আগে ২০২১ সালের ১০ জুন প্রথম ধাপে ৫০টি মসজিদ উদ্বোধন করেছিলেন। আশা করা হচ্ছে আগামী ফেব্রুয়ারির শেষে তৃতীয় ধাপে আরও ৫০টি মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র চালু করা হবে।
ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী এনামুল হাসান বক্তব্য দেন।
কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম, রাজশাহী ও শরীয়তপুর  থেকেও কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক দল, সরকারি কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষ।
অনুষ্ঠানে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ওপর একটি ভিডিও-ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির পাশাপাশি গরিব দু:খী মানুষ যেন দারিদ্রের কষাঘাত থেকে মুক্তি পেতে পারে সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
করোনাভাইরাস অতিমারী মোকাবিলায় দেশের সকল শ্রেনী পেশার মানুষের কর্মকান্ড চালু রাখার মাধ্যমে অর্থনীতির চাকাকে গতিশীল রাখায় তাঁর সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ এবং প্রণোদণা দেয়ার উল্লেখ করে তিনি বলেন, সকলকে যেমন বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন দিয়েছেন তেমনি সমাজের একেবারে নিন্মস্তরের মানুষকেও নগদ অর্থ এবং খাদ্য সাহায্য দিয়েছেন। সেইসাথে দেশের প্রায় ২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৩টি মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনদের অনুকূলে ৫ হাজার টাকা হারে ১২২ কোটি ২ লাখ ১৫ হাজার টাকা তাঁর সরকার অনুদান হিসেবে দিয়েছে। পাশাপাশি করোনাকালিন কওমী মাদ্রাসার আয়ের পথ রুদ্ধ হওয়ায় দেশের ১৩ হাজার ৯৪৪টি কওমী মাদ্রাসায় ৮ কোটি ৬৩ লাখ ৬৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তাও প্রদান  করেছে।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে ’৯৬ সালে ২১ বছর পর প্রথম সরকারে এসেই ইমাম-মুয়াজ্জিনদের জন্য ‘সীড মানি’ দিয়ে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করে দেয়ার কথাও উল্লেখ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি এটুকুই চাই আমাদের দেশে সত্যিকারের ইসলামের জ্ঞান চর্চা হোক। কেননা আমরা ২৭ হাজার ৮৩২টি মসজিদ পাঠাগার স্থাপন করেছি তাছাড়া মসজিদ পাঠাগার সম্প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের মাধ্যমে আরো ২ হাজার ৫শ’টি নতুন পাঠাগার স্থাপনে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ২ লাখ ১২ হাজার ৬৪৭ জন ইমামকে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ, ৯৫ হাজার ৮৫ জনকে নিয়মিত প্রশিক্ষণ, ৩৪ হাজার ৩২৩ জন ইমামকে অন্যান্য প্রশিক্ষণ এবং ৩ হাজার ৬১৩ জন ইমামকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
‘আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞান থেকেও যেন কেউ দূরে না থাকে, তার ব্যবস্থাটাই আমরা নিয়েছি,’ বলেন তিনি।
তিনি বলেন, আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের ধর্মের সম্মানটা যাতে আরো উন্নত হয়। আমাদের সমাজ থেকে সবধরনের অন্ধকার, কুশিক্ষা, বিভেদ, হানাহানি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ যেন দূর করে আমাদের সমাজটাকে সুন্দর ভাবে গড়ে তুলতে পারি। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ যার নিজ নিজ ধর্ম যেন নিশ্চিতভাবে পালন করতে পারে, সেই ধর্মীয় স্বাধীনতা যাতে নিশ্চিত থাকে। যেটা আমাদের ইসলামের শিক্ষা। আমরা সেটাতেই বিশ^াস করি এবং সেটাই আমরা করতে চাই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কাজেই আসুন আমরা সকলে আমাদের পরমত সহিষ্ণুতা এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতাও যেন আমরা দেখাই। কারণ ইসলাম শান্তির ধর্ম, সৌহার্দ্যের ধর্ম, ভ্রাতৃত্যের ধর্ম। দলমত নির্বিশেষে ধর্মপ্রাণ সকল মুসলমানই অন্যান্য ধর্মের প্রতি সমান ভাবে সম্মান দেখিয়ে আমাদের দেশটা অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে যাতে গড়ে ওঠে সেই প্রচেষ্টাই আমরা চালাবো।
আজকে করোনা এবং রাশিয়া - ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে যে বিশ^ব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে আমরা বাংলাদেশটা যেন তার থেকে মুক্ত থাকি। তাই সকলের কাছে আমার আবেদন থাকবে কোথাও যেন কোন অনাবাদী জমি না থাকে। সব জায়গার জমিতে আবাদ করে আমাদের খাদ্য চাহিদা পূরণ করে আমরা নিজের পায়ে দাাঁড়িয়ে সম্মানের সঙ্গে যেন আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি।
উদ্বোধন হওয়া ৫০টি মসজিদ হলো:
ভাঙ্গা উপজেলা ও ফরিদপুরের নগরকান্দা, গাজীপুরের কাপাসিয়া, গোপালগঞ্জের সদর উপজেলা, সদর উপজেলা ও কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, ঘিওর উপজেলা ও মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া, সদর উপজেলা ও নরসিংদীর মনোহরদী, গোয়ালন্দ উপজেলা মডেল মসজিদ রাজবাড়ি, জেলা সদর শরীয়তপুর ও ভেদরগঞ্জ উপজেলা, ধুনট উপজেলা ও বগুড়ার নন্দীগ্রাম, নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলা, নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর উপজেলা, ভাঙ্গুড়া ও সুজানগর উপজেলা পাবনা, সিরাজগঞ্জের কাজীপুর, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন, রংপুরের কাউনিয়া ও গঙ্গাচরা ঠাকুরগাঁওয়ের সদর উপজেলা, শেরপুরের সদর উপজেলা, পিরোজপুরের সদর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলা ও কশবা, খাগড়াছড়ির সদর উপজেলা ও মানিকছড়ি, কুমিল্লার চান্দিনা ও চৌদ্দগ্রাম, খুলনার রূপসা, খোকসা ও ভেড়ামারা কুষ্টিয়া। জেলা সদর ও গাংনী মেহেরপুর, সাতক্ষীরার দেবহাটা, সিলেটের গোয়াইনঘাট, জেলা সদর ও সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর, হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট।

সুত্র বাসস





ভোলা-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরের মনোনয়নপত্র দাখিল

ভোলা-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরের মনোনয়নপত্র দাখিল

ভোলার বোরহানউদ্দিনে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ যাত্রীর

ভোলার বোরহানউদ্দিনে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ যাত্রীর

ভোলায়  যৌথ অভিযানে ১টি বিদেশী পিস্তল ৩টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ২ রাউন্ড কার্তুজসহ আটক-১

ভোলায় যৌথ অভিযানে ১টি বিদেশী পিস্তল ৩টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ২ রাউন্ড কার্তুজসহ আটক-১

লালমোহনে বিএনপির বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

লালমোহনে বিএনপির বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

ভোলায় নাজিম উদ্দিন আলম কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

ভোলায় নাজিম উদ্দিন আলম কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

লালমোহনে সফল বরই চাষি

লালমোহনে সফল বরই চাষি

ভোলা-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী হাফিজ ইব্রাহিমের মনোনয়নপত্র দাখিল

ভোলা-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী হাফিজ ইব্রাহিমের মনোনয়নপত্র দাখিল

সাইবার নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

সাইবার নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

তারেক রহমান ও জাইমা রহমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত

তারেক রহমান ও জাইমা রহমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত

প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

আরও...