অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৬ই পৌষ ১৪৩২


ভোলায় আ.লীগের আয়োজনে শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৮ই অক্টোবর ২০২২ রাত ১১:০৮

remove_red_eye

১৯২


বাংলার কন্ঠ প্রতিবেদক : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন ও শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষ্যে ভোলায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলীয় কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের জেষ্ঠ্য সহ-সভাপতি আবদুল মমিন টুলুর সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য বক্তব্য রাখার পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক আরজু, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুছ, বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিকুল ইসলাম। সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম এর সঞ্চালনায় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক স¤পাদক আজিজুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজিবুল্যাহ নাজু, সম্পাদক আলী নেওয়াজ পলাশ, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি হারুন রশীদ হাওলাদার, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক যুগ্ম আহŸায়ক মুজাহিদুল ইসলাম তুহিন, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি মামুনুর রশীদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবিদুল আলম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রাইহান আহমেদসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সভাপতি সম্পাদক এবং বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। দোয়া মাহফিলে শেখ রাসেল সহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদের রূহের মাগফিরাত কামনা করা হয়।
এসময় বক্তারা বলেন,  শেখ রাসেল ছিলেন দুরন্ত প্রাণবন্ত নির্ভীক। কারণ তিনি খুব সাধারণ একটি স্কুলে পড়াশুনা করতেন, সেই স্কুলে তার যে সহপাঠীরা ছিলেন তাদের সাথে ছোট্ট শিশুদের যে দুরন্তপনা সেই দুরন্তপনা তিনি করতেন। তার খাবারটাও তিনি অন্যদের সাথে ভাগাভাগি করতেন। তাই শেখ রাসেলের আত্মত্যাগ সকল শিশুকে যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার প্রেরণা যোগাবে। এসময় বক্তারা আরো বলেন, বেঁচে থাকলে শেখ রাসেল একজন সফল নেতা হতে পারতেন। পারিবারিক ঐতিহ্যের যোগ্য উত্তরসূরি হয়ে উঠতেন। কিন্তু ঘাতকের নির্মমতার শিকার হতে হয়েছে নিষ্পাপ শিশু রাসেলকে।









আরও...