অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৬ই পৌষ ১৪৩২


ভোলায় ৭ দফা দাবিতে সরকারি কর্মচারীদের স্মারকলিপি


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ৩রা অক্টোবর ২০২২ রাত ১০:৪৪

remove_red_eye

২৫০


অচিন্ত্য মজুমদার :  ১১-২০তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের বৈষম্যের অবসান, নবম পে-কমিশন গঠন, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, টাইম স্কেল-সিলেকশন, গ্রেড পূর্ণবহালসহ ৭ দফা এসব দাবিতে ভোলায় জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন সরকারি কর্মচারীরা।

সোমবার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভোলার জেলা প্রশাসক মোঃ তৌফিক ই-লাহী চৌধুরীর হাতে এ স্মারকলিপি তুলে দেন সরকারি কর্মচারি দাবি আদায় ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ভোলা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ তৈহিদুল ইসলাম, ভোলা জেলা সরকারি কর্মচারি দাবি আদায় ঐক্য পরিষদের আহবায়ক মোঃ জালাল উদ্দিন টিটু, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ নাসির উদ্দিন, আবুল কালাম আজাদসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা দাবিগুলোর হলো- ৯ম পে কমিশন গঠন পূর্বক বৈষম্যমুক্ত পে স্কেল বাস্তবায়ন করা। পে স্কেল বাস্তবায়নের পূর্বে অন্তর্র্বতীকালীন সময়ে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য ৫০ ভাগ মহার্ঘ্য ভাতা প্রদান করা, ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ঘোষনা অনুযায়ী ১০ ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণসহ পে কমিশনে কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে, সচিবালয়ের ন্যায় সকল দপ্তর, অধিদপ্তরের পদ ও পদবী পরিবর্তনসহ এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রণয়ন করা, টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড, বেতন জ্যেষ্ঠতা পুনঃবহালসহ বিদ্যমান গ্রাচ্যুইটি/আনুতোষিকের হার ৯০ ভাগ এর স্থলে ১০০ ভাগ নির্ধারণ ও পেনশন গ্রাচ্যুইটির হার ১ টাকার স্থলে ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের আপিল বিভাগের রায় বাস্তবায়নসহ সহকারি শিক্ষকদের বেতন নিয়োগ বিধি ২০১৯ এর ভিত্তিতে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করা, বাজার মূল্যের ঊর্ধগতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির সাথে সমন্বয়পূর্বক সকল ভাতাদি পুনঃনির্ধারণ এবং চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর ও অবসরের বয়সসীমা ৬২ বছর নির্ধারণ করা এবং বøক পোস্টে কর্মরত কর্মচারিসহ সকল পদে কর্মরতদের পদোন্নতি বা ৫ বছর পরপর উচ্চতর গ্রেড প্রদান এবং আউট সোসিং পদ্ধতি বাতিলপূর্বক উক্ত পদ্ধতিতে নিয়োগকৃত ও উন্নয়ন খাতের কর্মজারীদের রাজস্বখাতে স্থানান্তর করতে হবে।








আরও...