অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, সোমবার, ২৯শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৫ই পৌষ ১৪৩২


ঝড় ও জলোচ্ছ্াস মোকাবেলায় ভোলায় সকল প্রস্তুতি রয়েছে -জেলা প্রশাসক


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১০ই মে ২০২২ রাত ১১:৫০

remove_red_eye

৩৩০

ভোলায় ঘূর্ণিঝড় অশনির প্রভাবে জলোচ্ছ্াস থেকে রক্ষায় মানুষের জন্য ৬৯১টি সাইক্লোন সেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।অপরদিকে বিচ্ছিন্ন চরের দেড় লাখ গরু মহিষের আশ্রয় ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে নি প্রানিসম্পদ বিভাগ।  মঙ্গলবার বিকালে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির বৈঠকে উঠে আসে এই সব তথ্য। জেলা ত্রান ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা এস এম দেলোয়ার হোসাইন জানান ৬৯১ সাইক্লোন সেল্টারের মধ্যে ১৫৫টি রয়েছে কেবল সেল্টার।অপরগুলো স্কুল কাম সেল্টার রয়েছ।


মেঘনা বক্ষের চরাঞ্চলে গরু মহিষ আশ্রয়নের জন্য  ৩৮টি মুজিব কিল্লা নির্মান ও সংস্কাকার  কাজ চলমান রয়েছে। প্রানি সম্পদ কর্মকর্তা ইন্দ্রজিৎ কুমার মন্ডল জানান ভোলার বিভিন্ন চরে ১ লাখ ২৪ হাজার মহিষ রয়েছে ভাসমান অস্থায়।  ৩০ হাজারের অধিক রয়েছে গরু। জলোচ্ছ্াস হলে ওই মহিষ ভেসে অন্য চরে চলে যায়। প্রতিবারই ঝড়ের পর বিভিন্ন চর থেকে ওই সব মহিষ ও গরু খুঁজে আনতে হয়। ওই বৈঠকে মহিষ বিচরনের জন্য চর আলাদা করার প্রস্তাব রাখা হয়। এ সময় জেলা প্রশাসক মোঃ তৌফিক ই লাহী চৌধুরী  জানান, দুর্যোগকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায়  সকল প্রস্ততি রয়েছে।  ১৩ হাজার ৬শ স্বেচ্ছাসেবক রয়েছে। মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। সাইক্লোন সেল্টার গুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। 

জেলা ও উপজেলায় ইতিমধ্যে প্রস্তুতি কমিটি বৈঠক করে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। মঙ্গলবার বৈঠকে জেলা প্রশাসক তৌফিক ই লাহী চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিভিন্ন ইসুতে বক্তব্য রাখেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক রাজিব আহমেদ,  অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সুজিত হাওলাদার,  অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মামুন আল ফারুক, প্রেসক্লাব সভাপতি এম. হাবিবুর রহমান,  সিপিপি'র উপ-পরিচালক  আব্দুর রশিদ, জেলা ত্রান ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা  এস এম দেলোয়ার হোসাইনসহ বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তারা।





আরও...