অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, রবিবার, ২৮শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৩ই পৌষ ১৪৩২


এক হার্মারেই দিন শেষে এলোমেলো বাংলাদেশ


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১লা এপ্রিল ২০২২ রাত ১০:০৯

remove_red_eye

৩৮১

দ্বিতীয় দিন শেষ বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেট হারিয়ে ৯৮ রান। বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে আছে ২৬৯ রানে। 

এক হার্মার একাই নিয়েছেন সবকটি উইকেট। দ্বিতীয় দিন শেষে এলোমেলো বাংলাদেশ। ব্যাট হাতে ভুগিয়েছিলেন হার্মার। বল হাতে একাই ধস নামিয়ে দিলেন। সাদমান ইসলামকে দিয়ে শুরু মুশফিকুর রহিমকে দিয়ে শেষ। এক প্রান্ত আগলে রেখেছেন মাহমুদুল হাসান জয়। তিনি ৪৪ রানে অপরাজিত আছেন। তার সঙ্গে তাসকিন আছেন ০ রানে। 

শুরুতে সাদমান ফেরার পর জয়-শান্ত হাল ধরেন। দুজনের পঞ্চাশোর্ধ জুটি গড়ে প্রতিরোধের আভাস দেন। ৩৮তম ওভারের প্রথম বলে শান্ত আউট হতেই যেনো ধস নামে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে। তার ব্যাট থেকে আসে ৩৮ রান।  মুমিনুল হক এসে রানআউট থেকে রক্ষা পেলেও শূন্য রানে ফিরতে হয় পিটারসেনের দুর্দান্ত ক্যাচে। মুশফিকুর রহিমও রিভিউ নিয়ে রক্ষা পেয়েছিলেন, কিন্তু কাজে লাগে পারেননি। দক্ষিণ আফ্রিকার নেওয়া রিভিউতেই সেই আউট হতে হয়। সবগুলো উইকেটের ঘাতক একজনই। সিমন হার্মার। ২০ ওভারে মাত্র ৪২ রান দিয়ে নেন ৪ উইকেট।

 

দক্ষিণ আফ্রিকা, প্রথম ইনিংস: ৩৬৭/১০ (১২১ ওভার)

বাংলাদেশ, প্রথম ইনিংস: ৯৮/৪ (৪৯ ওভার)  

 

আউট মুশফিক, নাইটওয়াচম্যান তাসকিন

৭ রানে আউট মুশফিকুর রহিম। বিপদে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হতে তখন মাত্র ২ ওভার বাকি। হার্মারের বল তার গ্লাভসে লেগে যায় উইকেটের পেছনে। জোরালো আবেদনে প্রথম সাড়া দেননি আম্পায়ার। রিভিউ নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতে দেখা যায় বল গ্লাভস ছুঁয়ে যায় গ্লাভসে। হার্মারের ঘূর্ণিতে ১০০ রানের আগেই ৪ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে আসেন তাসকিন আহমেদ। তার সঙ্গে আছেন ওপেনিংয়ে নামা মাহমুদুল হাসান জয়। 

পিটারসেনের দুর্দান্ত ক্যাচে শূন্য রানে আউট মুমিনুল

 

মুমিনুল হক ফিরলেন শূন্য রানে। ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন। কিন্তু বেশিদূর এগোতে পারলেন না। হার্মারের ঘূর্ণি বুঝতে পারেননি মুমিনুল, এক পা বাড়িয়ে ডিফেন্স করতে চেয়েছিলেন। বল ব্যাট হয়ে প্যাডে লেগে উঠে যায় উপরে। সিলি মিড অফে থাকা ফিল্ডার কিগান পিটারসেন দারুণ দক্ষতায় এক হাতে ক্যাচ ধরেন। রানের খাতাই খুলতে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক। লাল সবুজের ৩ উইকেট একাই নিয়েছেন হার্মার। 

 

 
 

 

হার্মারের ঘূর্ণিতে বোল্ড  দারুণ খেলতে থাকা শান্ত

হার্মারের করা ৩৬তম ওভারের প্রথম বল। জায়গা তৈরি করে ডাউন দ্য গ্রাউন্ড এগিয়ে এসে আছড়ে ফেললেন লং অনের উপর দিয়ে। ছয়! বাংলাদেশের স্কোর এক লাফে পৌঁছে যায় ৭৮ রানে। মাহমুদুল হাসান জয়ের সঙ্গে জুটির পঞ্চাশ পেরিয়ে যায়। এর এক ওভার পরেই হার্মারের কাছেই ধরা খেলেন শান্ত। সরাসরি বোল্ড! শেষ বিকেলে শান্তর আউটে ব্যাকফুটে বাংলাদেশ। তার ব্যাট থেকে আসে ২টি করে চার-ছয়ে ৮৭ বলে ৩৮ রান। ভেঙে যায় ৫৩ রানের জুটি। ক্রিজে মাহমুদুল হাসান জয়ের সঙ্গী মুমিনুল হক। 

 

 

জয়-শান্তর ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা

দলীয় ২৫ রানে ওপেনার সাদমান ইসলামের উইকেট হারানোর পর চাপে পড়ে বাংলাদেশ। তবে মাহমুদুল হাসান জয়-নাজমুল হোসেন শান্তর সাবলীল ব্যাটিংয়ে চাপ কাটিয়ে উলটো প্রতিরোধ গড়ে সফরকারীরা। ১৫.১ ওভারে দুজনের ব্যাটে দলীয় পঞ্চাশ অতিক্রম করে বাংলাদেশ। 

বোল্ড সাদমান, দ্বিতীয় সেশনে ছন্দহারা বাংলাদেশ

বাংলাদেশকে ভালো শুরু এনে দিতে পারলেন না সাদমান ইসলাম। সিমন হার্মারের ঘূর্ণিতে বোল্ড হয়ে ফেরেন মাত্র ৯ রানে। ২৫ রানে প্রথম উইকেট হারালো বাংলাদেশ।হার্মারের নিচু হয়ে আসা বল সময়মতো ব্যাট চালাতে পারেননি সাদমান। ব্যাকফুটে খেলতে গিয়ে পরাস্ত হন, বল সরাসরি আঘাত হানে উইকেটে। তার আউটের পর চা বিরতিতে যায় দুই দল। দ্বিতীয় সেশনটা ভালো কাটেনি বাংলাদেশ। ব্যাট হাতেও ভুগিয়েছেন হার্মার। অপরাজিত ছিলেন ৩৫ রানে।  আবার বল হাতেও শুরুতে উইকেট নিয়েছেন। 

 

সাদমান-জয়ে বাংলাদেশের সতর্ক শুরু

প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার করা ৩৬৭ রানের জবাবে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। সতর্কতার সঙ্গে শুরু করেছেন দুই ওপেনার সাদমান ইসলাম-মাহমুদুল হাসান জয়। সাদমান দেখে শুনে ধীরে খেললেও জয় একটু হাত খুলে খেলার চেষ্টা করছেন। 

খালেদের রেকর্ড গড়া বোলিংয়ে ৩৬৭ রানে অলআউট দ. আফ্রিকা

প্রথম ইনিংসে ৩৬৭ রানে অলআউট হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। দক্ষিণ আফ্রিকাকে আরো কম রানে বেঁধে রাখার সুযোগ ছিল। কিন্তু বাঁধা হয়ে দাঁড়ান হার্মার। নবম উইকেটে উইলিয়ামসকে সঙ্গে নিয়ে ৩৪ ও শেষ উইকেটে অলিভিয়েরকে সঙ্গে নিয়ে ৩৫ রান যোগ করেন তিনি। মিরাজের ঘূর্ণিতে ১২১তম ওভারের শেষ বলে অলিভিয়ের এলবিডব্লিউ হয়ে আউট হলে ভাঙে জুটি, অলআউট হয় স্বাগতিকরা। রিভিউ নিয়েছিলেন কিন্তু কাজে আসেনি। ১২ রান করেন অলিভিয়ের। হার্মার অপরাজিত ছিলেন ৩৫ রানে। ৪ উইকেটে ২৩৩ রান নিয়ে দিন শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা, আজ দিনে তারা ১৩৪ রান যোগ করে ৬ উইকেট হারিয়ে। সর্বোচ্চ ৯৩ রান করেন বাভুমা। ৬৭ রান করেন ডিন এলগার। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন খালেদ আহমেদ। দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে বাংলাদেশি কোনো পেসারের এটি রেকর্ড গড়া বোলিং। ৩ উইকেট নেন মেহেদি হাসান মিরাজ।  

 

চোখ রাঙানি দিচ্ছে হার্মার-অলিভিয়ের শেষ জুটি

৩৩২ রানে নবম উইকেট পড়ার পর আবার যেন ঘুরে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। চোখ রাঙানি দিচ্ছে সিমন হার্মার-অলিভিয়ের গড়া শেষ জুটি। দুজনে বাউন্ডারির সঙ্গে হাঁকিয়েছেন ওভার বাউন্ডারিও। শেষ জুটিতে এখন পর্যন্ত তারা যোগ করেন ৬৩ বলে ৩৩ রান। দলীয় সংগ্রহ শাড়ে তিনশ পার করেন। 

খালেদের চতুর্থ শিকার উইলিয়ামস

মধ্যাহ্ন বিরতি থেকে ফেরার পর লিজাড উইলিয়ামসকে ফেরালেন খালেদ আহমেদ। এটি তার চতুর্থ শিকার। ১০৯ ওভারের শেষ বল, খালদের আউট সাইড অফের শর্ট বল পাঞ্চ করেন উইলিয়ামস। গালিতে থাকা জয় মাহমুদুল হাসান জয় ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্যাচ ধরেন এক হাতে। এর আগের তিন টেস্টে মাত্র ১ উইকেট পাওয়া খালেদের এটি চতুর্থ শিকার। দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে বাংলাদেশের কোনো পেসারের এটি রেকর্ড। আগের সেরা ছিল ২০১৭ সালে ব্লুমফন্টেইনে শুভাশিস রায়ের। তিনি  ১১৮ রানে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন। 

স্বস্তি নিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে বাংলাদেশ

দ্বিতীয় দিন প্রথম সেশনের শুরুতে ও শেষে জোড়া উইকেট নিয়ে আসল কাজটাই সেরে রেখেছে বাংলাদেশ। সফরকারীদের সামনে এখন শুধু দুই টেল এন্ডার ব্যাটসম্যান। মধ্যাহ্ন বিরতিতে যাওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ৮ উইকেটে ৩১৪ রান। এই সেশনে ৮১ রান করতে স্বাগতিকরা হারায় ৪ উইকেট। শুরুতে জোড়া উইকেট নিয়েছেন খালেদ আর শেষে মিরাজ-ইবাদত। ক্রিজে আছেন হারমার (৮) ও উইলিয়ামস (৬)। 

পথের কাঁটা সরালেন মিরাজ-ইবাদত, স্বাগতিকদের ৩০০ 

টেম্বা বাভুমাকে বোল্ড করে ফেরান মেহেদি হাসান মিরাজ। মাত্র ৭ রানের জন্য সেঞ্চুরি পেলেন না এই ব্যাটসম্যান। ৯৮তম ওভারের শেষ বলে মিরাজের এই আঘাতের পরেই ইবাদত আক্রমণে আসেন। ৯৯তম ওভারের প্রথম বলে বোল্ড করে সাজঘরে ফেরান কেশব মহারাজকে। দিনের শুরুতে খালেদ জোড়া উইকেট নেওয়ার পর বাভুমা-কেশব জুটি গড়ে ছড়ি ঘোরাচ্ছিলেন। দুজনকেই পরপর সাজঘরে পাঠালেন মিরাজ-ইবাদত। প্রথম দিন দলের বিপদের মুহুর্তে হাল ধরেছিলেন বাভুমা। সঙ্গে ছিলেন ভেরিয়েন্নে। পঞ্চাশোর্ধ রানের জুটি গড়ে দিন শেষ করেন।

দ্বিতীয় দিন ভেরিয়েন্নে আউট হয়ে গেলেও বাভুমাকে যেন ফেরানো যাচ্ছিল না। কেশব মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে এগোতে থাকেন। রানের চাকা রেখেছিলেন সচল। নিজেও ছুটছিলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দিকে। তবে ভাগ্য সহায় হলো না। মিরাজের অফ ব্রেক পেছনে গিয়ে কাট করতে চেয়েছিলেন, বল টার্ন করে পা হয়ে আঘাত হানে উইকেটে। ১৯০ বলে ৯৩ রান করে আউট হন বাভুমা। ভেঙে যায় ৫৩ রানের জুটি। তার পরেই ইবাদতে বল সামনে এগিয়ে ডিফেন্স করতে যেয়ে বোল্ড হন মহারাজ। ৪ চারে ৪০ বলে ১৯ রান করেন তিনি।  দুজন ফেরার পরের ওভারেই দক্ষিণ আফ্রিকা ৩০০ রান পূর্ণ করে। ১০১ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে এ রান করে স্বাগতিকরা।

বেঁচে যান বাভুমা 

৬৫ রানে আউট হতে পারতেন বাভুমা। তাসকিন আহমেদের বল তার পেছনের পায়ে আঘাত হানে। আম্পায়ার সাড়া দেননি জোরালো আবেদনে। বাংলাদেশ রিভিউ নিলেও কাজ হয়নি। ৭৭ রানে অবশ্য জীবন পান ইয়াসিরের হাতে। ইবাদতের লেন্থ বল বাভুমার ব্যাট ছুঁয়ে যায় স্লিপে, ডানে ঝাঁপিয়ে ধরার চেষ্টা করেছিলেন ইয়াসির, কিন্তু পারেননি। 

দুই বলেই উইকেট নিলেন খালেদ 

দিনের ষষ্ঠ ওভারে উইকেট পেল বাংলাদেশ। খালেদ আহমেদ ফেরালেন কাইল ভেরিয়েন্নেকে। দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান রিভিউ নিয়েও আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত পাল্টাতে পারেননি। ৮১ বলে ২৮ রান করে এলবিডব্লিউ ভেরিয়েন্নে, ভাঙে টেম্বা বাভুমার সঙ্গে ৬৫ রানের জুটি। ২৪৫ রানে ৫ উইকেট হারায় প্রোটিয়ারা। পরের বলে সফরকারীদের ষষ্ঠ উইকেট পান খালেদ, মাহমুদুল হাসান জয় ধরেন উইয়ান মুল্ডারের ক্যাচ। ২৯ বছর বয়সী ডানহাতি পেসারের এটি ইনিংসে তৃতীয় উইকেট। নতুন ব্যাটসম্যান কেশব মহারাজ হ্যাটট্রিক হতে দেননি। 

দ. আফ্রিকাকে দ্রুত অলআউটের লক্ষ্যে মাঠে বাংলাদেশ

ডারবান টেস্টের প্রথম দিন ১৩.১ ওভার খেলা কম হয়েছে। সাইট স্ক্রিন জটিলতায় ৩৩ মিনিট দেরিতে খেলা শুরু হয়, আলোক স্বল্পতার কারণে শেষ করতে হয় আগেই। হাতে ৬ উইকেট ও স্কোরবোর্ডে ২৩৩ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। স্বাগতিকদের দ্রুত অলআউটের লক্ষ্যে দ্বিতীয় দিন শুক্রবার (১ এপ্রিল) মাঠে নেমেছে মুমিনুল হকের বাংলাদেশ। টেম্বা বাভুমা ৫৩ ও কাইল ভেরিয়েন্নে ২৭ রানে দিন শুরু করেন। 

 

প্রথম দিনে সমান লড়াই 

দিনের শুরুতে সাইট স্ক্রিন জটিলতা ও শেষে আলোক স্বল্পতা। প্রথম দিন খেলা হয়েছে মোটে ৭৬.৫ ওভার। ১৩.১ ওভার খেলা কম হয়েছে প্রথম দিনে। শেষ দিকে আলোক স্বল্পতার কারণে আম্পায়ার প্রথম দিনের খেলার ইতি টানেন। প্রথম দিন শেষে প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২৩৩ রান। প্রথম সেশনে দক্ষিণ আফ্রিকা শাসন করলেও দ্বিতীয় সেশনে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচে ফিরেছিল বাংলাদেশ।

ডিন এলগার-সারেল আরউইর ১১৩ রানের জুটি ভাঙেন খালেদ। ৬৭ রান করেন এলগার। তার পরের ওভারেই মিরাজের বলে আউট হন আরউই। তার ব্যাট থেকে আসে ৪১ রান। শেষ সেশনে একটি উইকেট পড়লেও প্রতিরোধ গড়েন বাভুমা-ভেরিয়েন্নে। দুজনের জুটি থেকে আসে ৫৩ রান। বাভুমা ৫৩ ও ভেরিয়েন্নে ২৭ রানে অপরাজিত আছেন। 

একটি করে উইকেট নেন খালেদ, মিরাজ ও ইবাদত। আরেকটি উইকেট পড়ে মিরাজের থ্রোতে। দিন শেষে দুই দলই সমানে সমান ছিল।