অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, রবিবার, ২৮শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৩ই পৌষ ১৪৩২


চরফ্যাশনে ফগার মেশিন দিয়ে মশক নিধন


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২রা আগস্ট ২০১৯ রাত ১১:০৮

remove_red_eye

৭২১

 

আমিনুল ইসলাম,চরফ্যাসন : ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত দিনদিন বৃদ্ধি পাওয়ায় অবশেষে সরকারি বরাদ্ধ না থাকায় সত্তে¡ও নিজের পকেটের টাকা দিয়ে ফগার মেশিন ও ওষুধ কিনে মশা মারতে মাঠে নামতে বাধ্য হয়েছেন ভোলার চরফ্যাশন পৌর মেয়র শ্রী বাদল কৃষ্ণ দেবনাথ। চরফ্যাশনে ইতিহাসে এই সর্বপ্রথম ফগান মেশিনে স্প্রে করা দেখে শতশত লোকজন ছুটে দেখতে ভির জমিয়েছেন।
‘নিজ আঙ্গিনা পরিষ্কার রাখি,সবাই মিলে সুস্থ্য থাকি’ এই শ্লেগান নিয়ে সারা দেশের ন্যায় চরফ্যাশন পৌরসভা চলছে মশকনিধন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০টায় ফগার মেশিন নিয়ে মশা মারতে মাঠে নামেন পৌর এই মেয়র। উপজেলা চত্বরে ফগার মশিনে ওষুধ ছিটিয়ে জনসাধারণকে মশকনিধন ও নিজ বাড়ির আঙ্গিনা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে উদ্বুদ্ধ করেন তিনি। এ সময় মেয়র বলেন,দেশের চলমান ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচতে মশানিধন ও মশার বংশবিস্তার রোধে বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টাই বর্তমান সময়ের এই রোগ থেকে আমরা পরিত্রাণ পেতে পারি। ডেঙ্গু আক্রমনের সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে আমরা প্রায় ১লাখ ৪৫হাজার টাকা দিয়ে ফগান মেশিন কিনে ওষুধ ছিটানো কাজ শুরু করেছি।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.রুহুল আমিন ও সহকারী কমিশনার(ভুমি)আশীষ কুমার বলেন,আজ থেকে উপজেলা সদরের বিভিন্ন পয়েন্টে মশকনিধন ওষুধ ছিটানো হবে। যাতে করে মশা তার বংশবিস্তার করতে না পারে।
এ সময় উর্ধ্বতন কোন কর্তৃপক্ষের লোকজন না থাকলে চরফ্যাশনের এই সর্ব প্রথম মশক নিধনের ফগার মেশিন দিয়ে ওষুধ ছিটানো দেখতে শতশত লোকজন ছুটে আসে।