অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, সোমবার, ২৯শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৫ই পৌষ ১৪৩২


ভোলায় বিজয়ের মাস উপলক্ষে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১১ই ডিসেম্বর ২০২১ রাত ১০:১৭

remove_red_eye

৬৬০



এম ইসমাইল : শুরু হয়েছে মহান বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। বিজয়ের চেতনায় এ মাসের শুরু থেকেই জাতীয় পতাকার ব্যবহার বেড়ে যায়। এ কারণে এসময় পতাকা তৈরি ও বিক্রি দুম পড়ে যায়। বাড়ির ছাদে, বারান্দায়, গাড়িতে, রিকশায়, এমনকি মোটরসাইকেলের লাল-সবুজের পতাকা পতপত করে উড়তে থাকে। এজন্য ভোলাসহ বিভিন্ন স্থানে চলছে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম। সঙ্গে পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে ভোলা শহরের অলিগলিতে মৌসুমি পতাকা বিক্রেতারাও হাঁকডাক দিয়ে বিক্রি করছেন দেশের জাতীয় পতাকা। নির্ধারিত মাপে কাপড়ের পতাকার পাশাপাশি কাগজ দিয়ে তৈরি পতাকাও বেশ বিক্রি হচ্ছে। কাগজের পতাকা দিয়ে ফুটপাত বা দোকানপাট ও বাসা সাজানো হচ্ছে।
ভোলা সদর উপজেলার পরানগঞ্জ বাজার খাদিজা কম্পিউটারের দোকানের সামনেই পতাকা বিক্রি করেন মো. বশির। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে সব আকারের পতাকা নিয়ে আমি  ঘুরে বেড়াচ্ছি। তবে ১৬ ডিসেম্বর যতো এগিয়ে আসবে পতাকা বিক্রি আরও বাড়বে। শুধু পতাকা নয়, লাল-সবুজের মাথার কাগজের ক্যাপ, রাবার, হাতের ব্যাজ, বুকের ব্যাজ বিক্রি করছি। এছাড়া আছে কাগজের ছোট পতাকাও।
ভোলা নতুন বাজারে পতাকা বিক্রেতা মো. শহিদুল বলেন, পতাকা বিক্রি করে আমি গর্বিত। এ পতাকার জন্য বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছেন। জাতীয় দিবস এলেই এ পতাকার কদর অনেক বেড়ে যায়। তিনি বলেন,  এক মাস পতাকা বিক্রি করে অনেক লাভ হয়। তাই বিজয়ের মাস এলেই পতাকা বিক্রি করি।তিনি আরো বলেন, আকারভেদে ১০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত পতাকা বিক্রি হয়। এছাড়া কাগজের ছোট পতাকা ২৫-৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাথায় পরার পতাকাসংবলিত রাবার ব্যান্ড বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ৪০ টাকা। আছে হাতের ব্যান্ড, তা পাওয়া যাচ্ছে ৩৫ টাকায়।