অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, সোমবার, ২৯শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৫ই পৌষ ১৪৩২


বিআরইবি-তে মেজর জেনারেল জিয়া- উল - আজিমের যুগান্তকারী ভূমিকা


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২রা আগস্ট ২০২৫ রাত ১০:৩২

remove_red_eye

৫০৭

 
তৈয়্যবুর রহমান : বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (বিআরইবি) ইতিহাসে কর্মদক্ষতা, গতিশীলতা এবং মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় সবচেয়ে কার্যকর ও সাহসী নেতৃত্বের উদাহরণ হয়ে উঠেছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল এস এম জিয়া-উল-আজিম এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি।
সাবেক স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর ২২ আগস্ট ২০২৪ ইং তারিখে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তিনি প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা, গতিশীলতা এবং কর্মীদের ন্যায্য মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তা নজিরবিহীন। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, বিগত এক দশকে বিআরইবি'র যেসব চেয়ারম্যান মিলে বদলি,পদায়ন ও প্রমোশন দিয়েছেন, মেজর জেনারেল জিয়া-উল-আজিম এককভাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তার দশগুণ বেশি বদলি,পদায়ন ও পদোন্নতি দিয়েছেন– যা প্রমাণ করে তিনি ‘চাকা ঘুরিয়েছেন’ বলেই নয়, বরং প্রতিষ্ঠানের রক্তপ্রবাহে প্রাণ ফিরিয়েছেন। এই সাহসী সিদ্ধান্তের ফলে দীর্ঘদিন ধৈর্য ধারণকারী, যোগ্য অথচ উপেক্ষিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আজ নতুন করে উদ্যমী হয়ে উঠেছেন। কেউ গ্রাহকসেবায় মাঠে, কেউ প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রশাসনে, আবার কেউ সৎ ব্যবস্থাপনার প্রতিনিধিত্ব করছেন নেতৃত্বের বিভিন্ন স্তরে। চেয়ারম্যান হিসেবে মেজর জেনারেল জিয়া-উল-আজিম প্রশাসনিক দক্ষতার পাশাপাশি ‘মানবিক নেতৃত্ব’–এর এক অসাধারণ উদাহরণ স্থাপন করেছেন। যোগ্যতার ভিত্তিতে মূল্যায়ন, সময়োপযোগী বদলি, প্রয়োজনমাফিক পদোন্নতি ও মনোনয়ন–সবকিছুই হয়েছে পেশাদারিত্বের সুষ্ঠু মানদণ্ডে।
বিশ্লেষকদের মতে,এত স্বচ্ছ এবং বিশাল পরিসরে এইচআর ব্যবস্থাপনার রিফর্ম বিআরইবি আগে কখনও দেখেনি। তার এমন নেতৃত্ব বিআরইবিকে যেমন কর্মীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় কর্মস্থল করে তুলেছে, তেমনি গ্রাহকদের কাছেও এটি হয়েছে বিশ্বাসযোগ্য একটি প্রতিষ্ঠান।
একজন কর্মকর্তা বলেন,"আগে আমরা জানতাম না কখন কী হবে। এখন জানি— যদি কাজ করি, আমাদের মূল্যায়ন হবে। চেয়ারম্যান স্যারের নেতৃত্বেই এটা সম্ভব হয়েছে।"পল্লী বিদ্যুতায়নে আলোর জোয়ার আনার পাশাপাশি প্রশাসনিক দৃষ্টিভঙ্গির আলো ছড়িয়ে দেওয়াতেই এখন তার পরিচয়।