অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, সোমবার, ২৯শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৫ই পৌষ ১৪৩২


দৌলতখানে পাওনা টাকা চাওয়ায় চাঁদাবাজি মামলা, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন


দৌলতখান প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ১৮ই জুলাই ২০২৫ রাত ০৮:৫১

remove_red_eye

১৩৮

দৌলতখান সংবাদদাতাঃ ভোলার দৌলতখানে পাওনা টাকা চাওয়ায় চাঁদাবাজি ও মিথ্যা  মামলা দিয়ে হয়রানির শিকার। ভুক্তভোগী হারুন অর রশিদ হাওলাদার   পিতা মৃত  হাবিবুর রহমান হাওলাদার  দৌলতখান পৌর সভার ৩ নং ওয়ার্ড ও তার গংরা শুক্রবার বিকালে দৌলতখান রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এসে  সম্মেলন করে লিখিত  বক্তব্য পেশ করেন । এসময় ভুক্তভোগী  হারুন অর রশিদ বলেন ,তার একটি গরু মহিষ ও ছাগলের খামার রয়েছে। তিনি দৌলতখান সৈয়দ পুর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা  মোঃ বাবুল মিয়ার নিকট তিনটি গরু বর্গাচাষি  হিসাবে  বাবুল মিয়াকে লালন পালন করার জন্য  বাজার মূল্য  তিন লক্ষ পয়তাল্লিশ  হাজার টাকা  উপস্থিত  সাক্ষী  গনের উপস্থিতিতে নির্ধারণ করে  বর্ধিত  টাকা সমহারে ভাগ ভাটোয়ারা করে নিবেন বলে বাবুল মিয়াকে লালন পালন করার জন্য গরু গুলো হস্তান্তর করেন ।
এছাড়া ও  বাবুল মিয়াকে বিভিন্ন সময়ে  ব্যবসায়িক  কাজে তিনলক্ষ  টাকা দিয়েছেন  বলে সংবাদ সম্মেলনে বলেন। বাবুল মিয়া কিছু দিন যেতে না যেতেই  হারুন রশীদ হাওলাদারের গরুগুলো  বিক্রি করে ফেলেন।,খবর পেয়ে  হারুন  হাওলাদার  গরু বিক্রির টাকা চাইলে দেই দিচ্ছি বলে তাল বাহনা করেন। এক পর্যায়ে  হারুন হাওলাদার  দৌলতখান  থানা পুলিশের সহায়তায় দুটি গরু উদ্দার করলেও  একটি গরু ও ব্যবসায়ীক কাজের তিন লক্ষ  টাকা বাবুল মিয়ার নিকট রয়ে যায় । এই বিষয়ে  স্থানীয় ভাবে একাধিক বার  গ্রাম্য শালিষ হয়েছিল বলে লিখিত বক্তব্যে হারুন হাওলাদার বলেন। বাবুল মিয়া  হারুন হাওলাদারের গরু ও নগদ টাকা  না দিয়ে ভোলা কোর্টে গত   ২৯/০৫/০২৫ ইং তারিখ হারুন হাওলাদার ও তার আরো দুই ভাই হান্নান, নোমানসহ মোট ৪ জনকে বিবাদী  করে একটি চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন ।আদালত  মামলাটি  আমলে নিয়ে  পিবি আইকে  তদন্ত করার  নির্দেশ দেন ।