অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, রবিবার, ২৮শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৩ই পৌষ ১৪৩২


ইলিশা ঘাটে কর্মস্থলে ফেরা যাত্রীদের ঢল হুড়োহুড়ি করে সি-ট্রাকে উঠতে গিয়ে নদীতে পড়ে গেলো এক যাত্রী


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৪ই জুন ২০২৫ রাত ১০:৩৭

remove_red_eye

১৬২

কোস্টগার্ডের সহায়তায় উদ্ধার 

বাংলার কন্ঠ প্রতিবেদক : ঈদের ছুটি শেষে দিনে ভোলা থেকে কর্মস্থলে পরিবার পরিজন নিয়ে ফিরতে লঞ্চঘাটে হাজার হাজার মানুষ এসে জড়ো হয়েছে। শনিবার সকালে ভোলার ইলিশা লঞ্চঘাটে ছিলো সাধারণ যাত্রীদের উপচে পড়া ভীড়। ইলিশা-লক্ষীপুর রুটের লঞ্চ ও সী ট্রাক গুলোতে দুই থেকে তিনগুণ অতিরিক্ত যাত্রী ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। তবে এক পর্যায়ে কোস্টগার্ড এসে বৈধ নৌযানে অতিরিক্ত যাত্রী পারাপার বন্ধ করে দেয়। নৌ যানের তুলনায় অতিরিক্ত যাত্রী হওয়াতে অনেকেই লঞ্চঘাটে অপেক্ষা করতে থাকে ঘন্টার পর ঘন্টা। আবার অনেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অবৈধ স্পিড বোট ও ট্রলারে মেঘনা নদী পাড়ি দিচ্ছেন। হুড়োহুড়ি করে সি-ট্রাকে উঠতে গিয়ে এক যাত্রী মালামাল নিয়ে নদীতে পড়ে যায়। এসময় কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের সদস্যরা নদী থেকে যাত্রীদের উদ্ধার করে।
এ রুটে ২টি লঞ্চ ও ৪টি সীট্রাক চলাচল করলেও বর্তমানে যাত্রীর তুলনায় যানবাহনের সংখ্যা খুবই নগন্য। এতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজের তাগিদে পরিবার পরিজন নিয়ে উত্তাল মেঘনা পারি দিচ্ছে নিরুপায় সাধারন মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশংকা রয়েছে। যাত্রীরা বলছেন এসব রুটে বড় লঞ্চ দেয়া হলে মানুষের যে ভোগান্তি রয়েছে তা লাগব হবে ‌।
উল্লেখ্য, ভোলার ইলিশা-ঢাকা নৌরুটে প্রতিদিন ১১টি লঞ্চ চলাচল করে‌। এছাড়া ইলিশা লক্ষীপুর রুটে ২টি ও ৪টি সি ট্রাক চলাচল করছে।