অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৫ই পৌষ ১৪৩২


প্রতিবাদ বিজ্ঞপ্তির


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৪শে আগস্ট ২০২৪ রাত ১০:১৩

remove_red_eye

২৫৬

ভোলা থেকে প্রকাশিত "দৈনিক ভোলার বানী" পত্রিকায় গত ২১ আগষ্ট ২০২৪ এর সংখ্যায় ‘‘ভোলায় ভাড়াটিয়া সেজে মুক্তিযোদ্ধার বাড়ি ও জমি দখলের নীল নকশায় ভয়ঙ্কর ফাঁদ শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। যা আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে। উক্ত সংবাদে একজন চাকুরিজীবি এবং ১৯৪৩ইং সনে জমিদার মহেন্দ্র বিজয় রায় চৌধুরীর উৎসর্গীকৃত শ্রীশ্রী কালী মাতার নামে দান করেন যাহা ‘‘দেবোত্ত¡র সম্পত্তি'র সাধারণ সম্পাদক আদালতে চলমান মামলার দাবীকে "মাস্টার মাইন্ড বলে ভীতি প্রদর্শন এবং আগত শারদীয় দুর্গাপূজা ভন্ডুল করে দেবোত্ত¡র সম্পত্তি আত্মসাতের একটি নতুন কৌশল বটে। দেবোত্তর সম্পত্তি বিক্রয় যোগ্য নহে যেনেও কতেক কু-চক্রী কর্মচারীকে সেবাইত বানিয়ে দেবোত্তার সম্পত্তি ক্রয় করে মোঃ ইউনুছ গংদ্বয় যাহার বিপরীতে মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগ ২২-০৫-২০১৯ খ্রি. দেবোত্তর সম্পত্তির পক্ষে রায় দেন। অতঃপর প্রতিপক্ষ মোঃ ইউনুছ গং রিভিউ করিলে ২১-০৭-২০২২ইং একটি এবং ২২-০৫-২০২২ইং তারিখ আরেকটি "ডিসমিসড ফর ডিফল্ড বলে আদেশ করেন। মহামান্য সুপ্রীম কোর্ট পূর্নাঙ্গ বেঞ্চ দেবোত্তর এর পক্ষে রায়ের আদেশে স্বাক্ষীর মাধ্যমে নিষ্পত্তির জন্য নি¤œ আদালত কে নির্দেশ দেন। যাহা প্রতিপক্ষ শিকার করেন। দেবোত্তর সম্পত্তিতে বসবাসরত ৮টি পরিবার প্রতিপক্ষের এহেন আচরনে আজ নিরাপত্তা হীনতায় এবং আতংক বিরাজ করছে। প্রতিপক্ষ বর্তমান সময়টাকে পুজি করে দেবোত্তর সম্পত্তি হতে ৮টি সংখ্যালঘু পরিবারকে জোর পূর্বক উৎখাত করার পায়তারা করে যাহা এলাকাবাসী প্রতিপক্ষদের শান্ত থাকার এবং উশৃংখলতা না করারও পরামর্শ দেন। যাহার কারনে ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের সকল অপকর্ম একজন সরকারী চাকুরীজীবি ও দেবোত্তর সম্পত্তির সম্পাদককে মাস্টার মাইন্ড বলে ধোঁয়া তুলছে। প্রতি পক্ষের প্রকাশিত মিথ্যা মামলা গুলোর এবং ন্যাক্কার জনক মিথ্যা খবরের তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ করছি।

ননী গোপাল রায়
সম্পাদক
মন্দির পরিচালনা কমিটি
সার্কুলার রোড, মহাজনপট্টি, ভোলা।





আরও...