বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৮ই ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সন্ধ্যা ০৬:১৩
২৬১
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ‘কারাবন্দি অবস্থায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অসুস্থ ছিলেন। তার ওজন প্রায় ৬ কেজি কমে গেছে। বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। বর্তমানে তিনি গুলশানে নিজ বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছেন।’
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বিএনপি মহাসচিব শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে গিয়ে ছিলেন জানিয়ে এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন বলেন, আজ বিকেলে বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের গ্যাসস্ট্রোলজি বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শামসুল আরেফিনকে দেখিয়েছেন উনি। চিকিৎসক প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপত্র দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, এখন উনার শারীরিক অবস্থা ভালো। বাসা থেকে উনার চিকিৎসা চলছে। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) একটি পরীক্ষার জন্য ওনাকে আবার হাসপাতালে যেতে হবে।’
গত বৃহস্পতিবার ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
গত ২৮ অক্টোবর গুলশানের বাসা থেকে মির্জা ফখরুল এবং ২ নভেম্বর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে গুলশানের একটি বাসা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ তুলে নিয়ে গিয়ে পরবর্তিতে তাদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার দেখায়।
জাতীয় নির্বাচনের আগে ‘সরকার পতনের’ এক দফা দাবিতে ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি। সেদিন দুপুরের আগে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ শুরুর পর কাছেই কাকরাইল মোড়ে দলটির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে তা ছড়িয়ে পড়ে শান্তিনগর, নয়াপল্টন, বিজয়নগর, ফকিরাপুল, আরামবাগ এবং দৈনিক বাংলা মোড়ে। পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে রূপ নেয়।
সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশ বক্সে আগুন দেওয়া হয়। পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে আগুন দেওয়া হয়, ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ করা হয় আরও ডজনখানেক যানবাহনে। হামলা করা হয় প্রধান বিচারপতির বাসভবনে।
দৈনিক বাংলা মোড়ে পুলিশ কনস্টেবল আমিরুল ইসলাম পারভেজকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। সংঘাতে প্রাণ যায় যুবদলের মুগদা থানার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নেতা শামীম মোল্লার।
সংঘর্ষের মধ্যে পণ্ড হওয়া সমাবেশ থেকেই পরদিন সারাদেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ২৯ অক্টোবর সেই হরতালের সকালে গুলশানের বাসা থেকে ফখরুলকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। আর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে ২ নভেম্বর রাতে গুলশানের একটি বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ হত্যার মামলায় রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদও করে পুলিশ।
ওই সংঘর্ষের ঘটনায় ফখরুলের বিরুদ্ধে ১১টি এবং খসরুর বিরুদ্ধে ১০টি মামলা হয়। এর মধ্যে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনাটি ছাড়া সব মামলায় তারা বিভিন্ন সময়ে জামিন পেয়ে যান। কিন্তু এক মামলায় আটকে থাকায় তাদের মুক্তি মিলছিল না।
সুত্র জাগো
মানবিকতার আলোকবর্তিকা : ভোলার প্রিয় জেলা প্রশাসক আজাদ জাহানের বিদায়বেলা
ভোলার মানবিক ডিসি মো. আজাদ জাহান অন্যত্র যোগদান, রেখে গেলেন সেবার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
মনপুরায় যুবদল-ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
জুলাই সনদ ও গণভোটের আগে নির্বাচন নয় : মনপুরায় প্রফেসর কামাল উদ্দিন
মনপুরায় ধানক্ষেত থেকে হরিণ শাবক উদ্ধার
বরিশালে রেইজ প্রকল্পের দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য আয়োজন নানা পন্য নিয়ে উদ্যোক্তাদের মেলা
ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে জাতির উদ্দেশে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে : প্রধান উপদেষ্টা
ভোলায় বিষের বোতল নিয়ে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকা
ভোলায় পাঁচ সন্তানের জননীকে গলা কেটে হত্যা
ভোলার ৪৩ এলাকা রেড জোন চিহ্নিত: আসছে লকডাউনের ঘোষনা
উৎসবের ঋতু হেমন্ত কাল
ভোলায় বাবা-মেয়ে করোনায় আক্রান্ত, ৪৫ বাড়ি লকডাউন
ভোলায় এবার কলেজ ছাত্র হত্যা, মাটি খুঁড়ে লাশ উদ্ধার
ভোলায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন করোনা রোগী: এলাকায় আতংক
ঢাকা-ভোলা নৌ-রুটের দিবা সার্ভিসে যুক্ত হলো এমভি দোয়েল পাখি-১র
ভোলায় কুপিয়ে হত্যা করে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই, আটক এক
ভোলার চরফ্যাশনে করোনা উপর্সগ নিয়ে এক নারীর মৃত্যু