অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, রবিবার, ২৮শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৩ই পৌষ ১৪৩২


চরফ্যাশনে নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যে বকনা বাছুর ও নিহত পরিবারকে অনুদানের চেক বিতরণ


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ৩রা ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সন্ধ্যা ০৬:৩১

remove_red_eye

২৬৯

বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক : জাটকা ও মা ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধের সময়ে জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যে ভোলার চরফ্যাশন  উপজেলায় নিবন্ধিত ২১ জেলের মধ্যে বকনা বাছুর বিতরণ করা হয়েছে।
চরফ্যাশন উপজেলা মৎস বিভাগের আয়োজনে শনিবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে প্রান্তিক জেলেদের মাঝে বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে গরুর বাকনা বাছুর বিতরণ করা হয়েছে।
বিতরণ আনুষ্ঠানে জেলেদের হাতে বকনা বাছুর তুলে দেন প্রধান অতিথি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন।
চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নওরিন হকের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মো. আলমগীর, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মো. হেমায়েত উদ্দিন, মৎস্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (বরিশাল বিভাগ) নৃপেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, চরফ্যাশন উপজেলার চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদিন আকঁন, প্রকল্প পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্লাহ,ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ সহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন চরফ্যাশন উপজেলার সিনিয়র উপজেলা  মৎস কর্মকর্তা মারুফ হোসেন মিনার।
ভোলা জেলায়  নিবন্ধিত ১ লাখ ৫৬ হাজার জেলের মধ্যে এই প্রকল্পের আওতায় পর্যায়ক্রমে বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান ও উপকরণ বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন, প্রান্তিক জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থান হিসেবে উপহারস্বরূপ উপজেলায় ২১ জেলের মাঝে গরুর বকনা বাছুর বিতরণ করা হয়েছে।
এছাড়া নদী মাছ ধরতে গিয়ে নিহত ৬  জেলে পরিবারকে ৫০ হাজার টাকার অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়। এই ধারাবাহিকতায় উপজেলার বাকি সুবিধাভোগী জেলেদের এই প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানান তিনি। এর মাধ্যমে জেলেরা কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
তিনি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। তার নির্দেশেই জেলা উপজেলার সব সরকারি কর্মকর্তাগণ দেশের উন্নয়নের স্বার্থে একযোগে কাজ করে যাচ্ছেন।