অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, রবিবার, ২৮শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৪ই পৌষ ১৪৩২


চরফ্যাশনে আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১২ই আগস্ট ২০২৩ রাত ১১:২০

remove_red_eye

২৯৭

বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক : “কৈশোরকালীণ স্বাস্থ্য সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে সেবাদানকারীদের জবাবহিদিতা তৈরী”এই পতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে ভোলার চরফ্যাশনে আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৩ পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে শনিবার (১২ সকালে )চরফ্যাশন উপজেলা কমপ্লেক্স থেকে একটি বনার্ঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে শহর প্রদক্ষিন করেন। পরে ইয়ূথ পাওয়ার ইন বাংলাদেশ ও তারুণ্যের কন্ঠস্বর-প্ল্যাটফর্ম এর যৌথ আয়োজনে ও অধিকার এখানে,এখনই (জযজহ-২) প্রকল্প সহযোগীতায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভার সার্বিক সহযোগিতায় ছিলো চরফ্যাশন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর। পরে চরফ্যাশন উপজেলা পরিষদ হল রুমে দিবসটি উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে চরফ্যাশন উপজেলার যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা তুষার কান্তি দে এর সভাপতিত্ব প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চরফ্যাশন উপজেলার নির্বাহী অফিসার নওরীন হক। এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: সালাউদ্দিন,সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা শাহে আলম,ইয়ূথ পাওয়ার ইন বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক আদিল হোসেন তপু। এসময় তারুণ্যের কন্ঠস্বর-প্ল্যাটফর্ম এর সদস্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নুসরাত জাহান,মারিয়া প্রমুখ। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন চরফ্যাশন উপজেলা সম্মনয়কারী তরিকুল ইসলাম। এসময় বিভিন্ন ইউনিয়নের পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিবার কল্যাণ সহকারী (এফডবিøউএ) ও পরিবার কল্যাণ পরিদর্শকদের (এফপিআই),সাংবাদিক,শিক্ষক সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত তারুণ্যের কন্ঠস্বরের সদস্যরা এসময় উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভায় বক্তরা বলেন,দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যুবশক্তির বিকল্প নেই। তাই যুবশক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে যেকোনো মূল্যে। সৃষ্টিশীল কাজে তরুণদের অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে হবে। তাদের ভেতরকার মেধাকে বাইরে এনে তা ব্যবহারের চেষ্টা করতে হবে। তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। কাজের নতুন নতুন ক্ষেত্র সৃষ্টি করতে হবে। দেশ প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এখানে তরুণ সমাজের মেধার সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে হবে বলে জানান। এসময় বক্তরা আরো বলেন, কিশোর-কিশোরী ও তরুনদের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেওয়া এবং স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রগুলোকে যুববান্ধব করা অত্যন্ত প্রয়োজন। কেননা যে কোনো দেশের প্রাণ শক্তি হলো তরুণ সমাজ। আজকের কিশোর, তরুণ ও যুবরাই আগামীর পরিবার, সমাজ ও দেশের চালিকাশক্তি। তাই তাদের সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম করে জাতি গঠনের কোনো বিকল্প নেই বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন বক্তারা। স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেওয়া এবং স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রগুলোকে যুববান্ধব করা অত্যন্ত প্রয়োজন। কেননা যে কোনো দেশের প্রাণ শক্তি হলো তরুণ সমাজ। আজকের কিশোর, তরুণ ও যুবরাই আগামীর পরিবার, সমাজ ও দেশের চালিকাশক্তি। তাদের সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম করে জাতি গঠনের কোনো বিকল্প নেই বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন বক্তারা। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে। এই অগ্রযাত্রায় কান্ডারি হবে দেশের যুবসমাজ। তরুণরাই দেশকে উন্নত অবস্থানে নিয়ে যেতে পারে। মাদক ও জঙ্গিবাদ যেন যুবসমাজকে বিপথগামী না করে সেদিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন।