বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৬ই জুন ২০২৩ বিকাল ০৪:৪২
১৮০
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজুল্যুশন গতকাল সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে।
জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত গতকাল বুধবার বাংলাদেশের পক্ষে রেজুল্যুশনটি উত্থাপন করেন। প্রস্তাবটি উপস্থাপনের সময় রাষ্ট্রদূত মুহিত বিভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের প্রেক্ষাপটে শান্তির সংস্কৃতির অব্যাহত প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরে বলেন, সহিংসতা ও সংঘাত উত্তরণে সংলাপ ও সম্প্রীতির মাধ্যমে শান্তির সংস্কৃতি গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি জরুরি।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন প্রথম সরকারের সময় ১৯৯৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রেজুল্যুশনটি প্রথমবারের মতো গৃহীত হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজুল্যুশনটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করে উচ্চ পর্যায়ের একটি ফোরামের আয়োজন করে আসছে। এতে ন্যায়বিচার, সাম্যতা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে সারা বিশ্বে শান্তি বিনির্মাণ প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করতে শান্তির সংস্কৃতির রূপান্তরমূলক ভূমিকার ওপর আলোকপাত করা হয়।
এবারের রেজুল্যুশনটিতে বিশ্বব্যাপী নানাবিধ ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জাতিসংঘের কেন্দ্রীয় ভূমিকায় সকল সদস্য রাষ্ট্র ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ওপর আলোকপাত করা হয়। এটি সর্বস্তরে প্রতিরোধমূলক কূটনীতি ও সংলাপ জোরদার করার ওপর জোর দেয়। সংঘাত প্রতিরোধ ও সমাধানে নারীর অগ্রণী ভূমিকা পুনর্ব্যক্ত করে এটি এই ধরনের প্রক্রিয়ায় নারীদের পূর্ণ, সমান ও অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।
এছাড়া, রেজুল্যুশনটি সহিংসতা ও সংঘাতের অন্তর্নিহিত কারণসমূহ চিহ্নিত করে তা মোকাবিলা করাসহ চলমান ডিজিটাল রূপান্তরের প্রেক্ষাপটে শান্তির সংস্কৃতিকে আরো উন্নীত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেয়।
রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, সময়ের সাথে সাথে রেজুল্যুশনটির প্রাসঙ্গিকতা বহুগুণে বেড়েছে, এর ফলে জাতিসংঘের প্রধান-প্রদান কার্যাবলীতে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাটি বৃহত্তর পদচিহ্ন রাখতে পেরেছে এবং একটি প্রভাব সৃষ্টিকারী রেজুল্যুশনে পরিণত হতে পেরেছে।
তিনি বলেন, ‘দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক নিরাপত্তার প্রেক্ষাপটে এটি একটি কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে প্রমাণিত যা বিশ্বশান্তি বজায় রাখতে জাতিসংঘ সনদের দায়বদ্ধতার পরিপূরক হিসেবেও ভূমিকা রেখে চলেছে।
এবছর ১০০টির বেশি দেশ বাংলাদেশের এই রেজুল্যুশনটিকে কো-স্পন্সর করেছে যা ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাকে এগিয়ে নিতে ব্যাপক সমর্থন হিসাবে দেখা হয়। রেজুল্যুশনটির প্রতি অব্যাহত এই সমর্থন ও প্রতিবছর সর্বসম্মতভাবে এটি গ্রহণ, শান্তির প্রবক্তা হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বিশাল আস্থারই সাক্ষ্য বহন করে।
সুত্র বাসস
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও সাধারণ ছুটি ঘোষণা
বাংলাদেশের আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই
জাতি তার এক মহান অভিভাবককে হারালো : প্রধান উপদেষ্টা
মহাকালের সমাপ্তি
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ৭ দিনব্যাপী শোক পালন করবে বিএনপি
ভাবতেই পারছি না নেত্রী আমাদের মাঝে নেই: অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে ফখরুল
বেগম খালেদা জিয়ার বর্ণাঢ্য জীবন
জীবনে কোনো নির্বাচনে হারেননি খালেদা জিয়া
যেভাবে ‘আপসহীন নেত্রী’ হয়ে ওঠেন খালেদা জিয়া
খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবরে কান্নায় ভেঙে পড়লেন নেতাকর্মীরা
ভোলায় বিষের বোতল নিয়ে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকা
ভোলায় পাঁচ সন্তানের জননীকে গলা কেটে হত্যা
ভোলার ৪৩ এলাকা রেড জোন চিহ্নিত: আসছে লকডাউনের ঘোষনা
উৎসবের ঋতু হেমন্ত কাল
ভোলায় বাবা-মেয়ে করোনায় আক্রান্ত, ৪৫ বাড়ি লকডাউন
ভোলায় এবার কলেজ ছাত্র হত্যা, মাটি খুঁড়ে লাশ উদ্ধার
ঢাকা-ভোলা নৌ-রুটের দিবা সার্ভিসে যুক্ত হলো এমভি দোয়েল পাখি-১র
ভোলায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন করোনা রোগী: এলাকায় আতংক
জাতীয় সংসদে জাতির পিতার ছবি টানানোর নির্দেশ
ভোলায় কুপিয়ে হত্যা করে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই, আটক এক