অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৬ই পৌষ ১৪৩২


ইভ্যালির লকার কেটে যা পাওয়া গেল


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ৩১শে জানুয়ারী ২০২২ বিকাল ০৫:৩৩

remove_red_eye

৪৭৭

 

 

 আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পরেও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ধানমন্ডি কার্যালয়ের দুইটি লকারের পাসওয়ার্ড পরিচালনা বোর্ডকে সরবরাহ না করায় সেগুলো সোমবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ভাঙা হয়। এরপর সেখানে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংকের চেক পাওয়া গেছে।

ইভ্যালি নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের পাঁচ সদস্যের কাছে লকারের পাসওয়ার্ড না থাকায় কাটা হয় লকার।

আজ দুপুরে ইভ্যালির ধানমন্ডি কার্যালয়ে যান জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। এরপর বিকেল ৩টার দিকে ইভ্যালির কার্যালয় থেকে লকারগুলো বের করা হয়। সেখানে উপস্থিত আছেন আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এএইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও ঢাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসফিয়া সিরাত।

 

অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এএইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক জানান, গত বছরের ২৩ নভেম্বর কারাগারে থাকা ইভ্যালির সিইও মো. রাসেল ও তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে ইভ্যালির ধানমন্ডির অফিসের লকারগুলোর ‘কম্বিনেশন নম্বর’ দেওয়ার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এজন্য আদালতের নিযুক্ত ইভ্যালির নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা তার মনোনীত প্রতিনিধিকে কারাগারে এ দম্পতির সঙ্গে দেখা করার ব্যবস্থা করতে আইজি প্রিজন্সকে নির্দেশ দিয়েছিলেন।

 

 

তিনি আরও জানান, বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের কোম্পানি কোর্টের ওই আদেশের পরও লকার দুটির পাসওয়ার্ড পায়নি কমিটি। যে কারণে লকার ভাঙার সিদ্ধান্ত হয়।