বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০ই সেপ্টেম্বর ২০২৪ সন্ধ্যা ০৬:৩০
৫৪
ভারতের মণিপুর রাজ্যে ক্রমবর্ধমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগের কারণে কারফিউ জারি করেছে সরকার। রাজ্যের তিন জেলা পূর্ব ইম্ফল, পশ্চিম ইম্ফল ও থাউবাল জেলায় মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) থেকে সর্বাত্মক কারফিউ চলবে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্যে সহিংসতা নতুন করে বৃদ্ধি পাওয়ায় তিনটি জেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে এটি বলবৎ হয়েছে। রাজ্যের শান্তি পুনরুদ্ধারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের এক দিন পরই মণিপুরের এ তিন জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করা হলো।
কারফিউর আওতামুক্ত থাকবে স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, গণমাধ্যম। পৌরসভার কর্মী ও আদালতের কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিসহ অত্যন্ত জরুরি পরিষেবাগুলোও কারফিউর আওতামুক্ত থাকবে।
এর আগে গতকাল সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) থৌবাল জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আহন্থেম সুভাষ সিং ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা (বিএনএসএস) আওতায় (সেকশন ১৬৩) একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। আদেশটিতে কোনো ব্যক্তি কোনো ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র বা অস্ত্র বহন করতে পারবে না বলে উল্লেখ রয়েছে। এ ছাড়া যেকোনো ধরনের সভা-সমাবেশে জমায়েত নিষিদ্ধ করে। আদেশ লঙ্ঘনকারীদের জরিমানা প্রয়োগের বিধান আছে এ আইনে।
সোমবার ‘অল থাউবাল অপুনবা স্টুডেন্ট’ আয়োজিত একটি সমাবেশের পর এ সিদ্ধান্ত নেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আহন্থেম সুভাষ সিং।
একটি সরকারি সূত্র টিওআইকে জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং বিজেপি, নাগা পিপলস ফ্রন্ট ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) সমন্বিত ক্ষমতাসীন জোটের বিধায়কদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন। এরপর তিনি রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপাল এল আচার্যের সঙ্গে দেখা করে বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে তাকে জানান।
গত শুক্রবার মণিপুরে সহিংসাত ছড়িয়ে পড়ে। সন্দেহভাজন জঙ্গিরা দূরপাল্লার রকেট নিক্ষেপ করার পর সহিংসতা শুরু হয়। ইম্ফল উপত্যকার বিষ্ণুপুর জেলার মইরাংয়ে সন্ত্রাসীরা এক পুরোহিতকে হত্যা করে। রকেট হামলার ঘটনায় আহত হন ৫ জন। ঘটনাটি ঘটে জিরিবাম থেকে ২০০ কিলোমিটার পূর্বে।
পরদিন শনিবারও সহিংসতা চালায় সন্ত্রাসীরা। তারা জিরিবামের নুংচাপ্পি গ্রামে হামলা চালিয়ে ইউরেম্বাম কুলেন্দ্র সিং নামে এক ব্যক্তিকে হত্যা করে। এরপর রসিদপুর গ্রামের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সময় তাদের প্রতিরোধ করে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকরা। এ সময় সংঘর্ষে বাসপতিময়ুম লক্ষী কুমার শর্মা নামে এক ব্যক্তি নিহত হন।
খবর পেয়ে জিরিবাম পুলিশের এসপি ও তার দল ঘটনাস্থলে গেলে তাদের ওপর হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা। ব্যাপক গোলাগুলির মধ্যে পড়েন তারা। ঘটনার পর পুলিশ তিনটি মরদেহ উদ্ধার করে।
মণিপুরের আইজি (গোয়েন্দা) কে কাবিব বলেছেন, নিহত ব্যক্তিদের তারা ‘সন্দেহজনক দুর্বৃত্ত’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। এ ছাড়া রাজ্যে সাম্প্রতিক সহিংস ঘটনাগুলোর কারণে, মণিপুর পুলিশ যৌথ বাহিনীর সঙ্গে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জেলা সদরে রয়েছেন এবং পরিস্থিতি মনিটর করছেন।
বোরহানউদ্দিনে উন্নয়ন সংস্থা সানে’র উদ্যোগে বকনা বাছুর বিতরণ
চরফ্যাশনে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সমাবেশে জনতার ঢল
দেশে ফিরেছেন মিজানুর রহমান আজহারী
বাংলাদেশের পুলিশ সংস্কারে সহায়তা করবে ইতালি : রাষ্ট্রদূত
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে প্রণয় ভার্মার সাক্ষাৎ
দৌলতখানে ভিজিএফের চাল বিতরণ
তজুমদ্দিনে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
আজ কবি রিপন শান এর মা বেগম রওশান আরা পাঞ্চায়েত এর তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী
আমাদের মুখ থেকে যেদিন শুনবেন, তখনই নির্বাচন হবে: প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব হলেন সিরাজ উদ্দিন মিয়া
ভোলায় পাঁচ সন্তানের জননীকে গলা কেটে হত্যা
ভোলার ৪৩ এলাকা রেড জোন চিহ্নিত: আসছে লকডাউনের ঘোষনা
ভোলায় বাবা-মেয়ে করোনায় আক্রান্ত, ৪৫ বাড়ি লকডাউন
ভোলায় এবার কলেজ ছাত্র হত্যা, মাটি খুঁড়ে লাশ উদ্ধার
উৎসবের ঋতু হেমন্ত কাল
ভোলায় বিষের বোতল নিয়ে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকা
ভোলায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন করোনা রোগী: এলাকায় আতংক
ভোলার চরফ্যাশনে করোনা উপর্সগ নিয়ে এক নারীর মৃত্যু
ভোলায় কুপিয়ে হত্যা করে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই, আটক এক
ভোলায় ব্যাংক কর্মকর্তাসহ আরও ৬ জনের করোনা শনাক্ত