অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, সোমবার, ২৯শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৫ই পৌষ ১৪৩২


পিকে হালদারের মামলার শুনানি পেছালো


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৮শে ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বিকাল ০৫:৫৫

remove_red_eye

৩৭৭

বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদারের বিরুদ্ধে ভারতে দায়ের করা মামলার শুনানি আবারও পিছিয়েছে। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) কলকাতার নগর দায়রা আদালতে (ব্যাংকশাল) পিকে হালদারের বিরুদ্ধে থাকা অর্থ পাচার সংক্রান্ত মামলার শুনানি থাকলেও তা পিছিয়ে গেছে। আদালতের বিশেষ সিবিআই কোর্ট-১ বিচারক প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের এজলাসে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল।

কিন্তু পিকে হালদারের আইনজীবী মিলন মুখার্জি আদালতে উপস্থিত না থাকার কারণে বাকি অভিযুক্তদের আইনজীবীরা মামলার শুনানিতে স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন এবং আদালত তা মঞ্জুরও করেছেন। এক্ষেত্রে আগামী ১৫ মার্চ পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন বিচারক।

এ নিয়ে ভারতে এই মামলার তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) আইনজীবী অরজিৎ চক্রবর্তী জানান আগামী ১৫ মার্চ এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। ইডির আইনজীবী স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন, বাংলাদেশে রায়দানের প্রতিলিপি কলকাতার আদালতে কখন এসে পৌঁছাচ্ছে তার ওপর এই মামলার গতি প্রকৃতি নির্ভর করছে।

টানা কয়েক দফায় বিচার বিভাগীয় হেফাজতে থাকার পর বুধবার অভিযুক্ত পিকে হালদার, তার ভাই প্রাণেশ হালদার, স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মৈত্র, উত্তম মিস্ত্রি ওরফে উত্তম মৈত্র, ইমাম হোসেন ওরফে ইমন হালদার এবং আমানা সুলতানা ওরফে শর্মী হালদারসহ ছয় অভিযুক্তকেই আদালতে হাজির করা হয়েছে।

২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের রাজারহাটের বৈদিক ভিলেজ, বোর্ড হাউস ১৫, গ্রিনটেক সিটি থেকে পিকে হালদারকে গ্রেফতার করে ভারতের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এছাড়াও রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে পিকে হালদারের ৫ সহযোগীকে গ্রেফতার করা হয়।

বর্তমানে পিকে হালদারসহ ৫ পুরুষ অভিযুক্ত রয়েছেন কলকাতার প্রেসিডেন্সি কারাগারে। অন্যদিকে একমাত্র নারী অভিযুক্ত রয়েছেন আলিপুর নারী সংশোধনাগারে।

 

সুত্র জাগো

 





আরও...