অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৬ই পৌষ ১৪৩২


উন্নত বাংলাদেশের জন্য নিরাপদ খাবার নিশ্চিত করার বিকল্প নেই : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১১ই জুন ২০২৩ সন্ধ্যা ০৭:১৮

remove_red_eye

১৯৯

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফল নেতৃত্বে এক সময়ের খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। 
তিনি বলেন, খাদ্য যোগানোর সঙ্গে সঙ্গে এখন আমরা খাবারের মান নিশ্চিত করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি  যা আমাদের গ্রামীণ কৃষি নির্ভর অর্থনীতি থেকে নগরায়ন ও শিল্পোন্নত দেশের পথে অগ্রযাত্রার প্রতিফলন।
মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় শক্তিশালী জাতি গঠনে নিরাপদ খাদ্যের কোন বিকল্প নেই।  কারণ একটি জাতি শুধু অর্থনীতির মানদন্ডে উন্নত জাতিতে পরিণত হয় না, সেখানে নিরাপদ খাবার এবং স্বাস্থ্য একটি বড়  নিয়ামক। টেকসই উন্নয়নের জন্য সকলের জন্য নিরাপদ খাবারের সংস্থান করতে হবে।
তাজুল ইসলাম আজ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে “ঢাকা ফুড এজেন্ডা ২০৪১ এন্ড ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন আরবান ফুড ফিউচারস: এশিয়ান পারস্পেক্টিভস" শীর্ষক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। 
স্থানীয় সরকার বিভাগ ও জাতিসংঘের ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশনের যৌথ উদ্যোগে দুদিন ব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। 
তাজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদেরকে এমন একটি সংবিধান দিয়েছেন, যেখানে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য মৌলিক চাহিদা খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, আশ্রয় ও বাসস্থান সবকিছুর দিক নির্দেশনা রয়েছে। 
তিনি বলেন, সেই পথনকশা অনুসরণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ জনগণের নিরাপদ খাবারের সংস্থানের উদ্যোগ নিয়েছেন। মানসম্মত নিরাপদ খাবার নিশ্চিতকল্পে বিভিন্ন পদক্ষেপ ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে এবং আরো বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়িত হচ্ছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
এতে সম্মানিত অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত অ্যান ভেন লিওয়েন, বাংলাদেশে জাতিসংঘের ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশনের প্রতিনিধি রবার্ট ডি সিম্পসন। 

সুত্র বাসস