অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৫ই পৌষ ১৪৩২


ব্লু-অরিজিন ২০২২ সালের দুর্ঘটনার পর ‘শীঘ্রই’ মহাকাশ ফ্লাইট পুনরায় চালুর আশা করছে


বাংলার কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৫শে মার্চ ২০২৩ বিকাল ০৪:০৪

remove_red_eye

২১৮

জেফ বেজোসের মহাকাশ সংস্থা ব্লু-অরিজিন শুক্রবার বলেছে, তারা গত বছরের একটি দুর্ঘটনার তদন্তের উপসংহারের পর ‘শীঘ্রই’ রকেট ফ্লাইট পুনরায় চালুর আশা করছে, তবে অবশ্যই মার্কিন নিয়ন্ত্রকদের এই ফলাফল গ্রহণের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
কোম্পানির নিউ শেপার্ড সাব অর্বিটাল রকেটগুলো মহাকাশ পর্যটনের উদ্দেশে তৈরি করা হয়েছে । টেক্সাস থেকে লিফটঅফের কিছুক্ষণ পরেই ঘটে যাওয়া সেপ্টেম্বর ২০২২ দুর্ঘটনার পরে রকেটগুলো গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে।
অ্যামাজানের প্রতিষ্ঠাতা কোম্পানির জন্য এটি একটি ধাক্কা, যদিও পর্যবেক্ষকরা এই সত্যটি দ্বারা উৎসাহিত হয়েছিল যে, লোকেরা যদি নভোযানে থাকত তবে তারা সম্ভবত বেঁচে থাকতে পারত।
ফ্লাইটের রকেটটিতে একটি একক বুস্টার ছিল, যার উপরে ব্লু-অরিজিনের এনএস-২৩ ক্যাপসুলটি বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম বহন করে।
মিশনে রকেটটির আরোহণের সময় একটি অসঙ্গতি ঘটেছিল। এটি একটি প্রযুক্তিগত সমস্যার সম্মুখীন হওয়ায় স্থবির হয়ে পড়েছিল। এরপর ক্যাপসুলটি বুস্টার রকেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে প্যারাশুটের মাধ্যমে পৃথিবীতে ফিরে আসে। 
পরবর্তীতে নিয়ন্ত্রক ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফএএ) তত্ত্বাবধানে একটি তদন্ত পরিচালিত হয়েছিল।
এফএএ শুক্রবার বলেছে, তদন্ত চলমান রয়েছে এবং এটি ‘বর্তমানে কোম্পানির জমা দেয়া দুর্ঘটনার প্রতিবেদন পর্যালোচনা করছে।’
এফএএ  এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘তদন্ত বন্ধ করতে এবং নতুন শেপার্ড সিস্টেম ফ্লাইটে ফিরে আসার জন্য এফএএ অনুমোদন প্রয়োজন।’ 
ব্লু অরিজিন বলেছে, এটি শীঘ্রই ফ্লাইটে ফিরে আসার প্রত্যাশা করছে।’ 
সব মিলিয়ে, জুলাই ২০২১ থেকে ব্লু-অরিজিন ৩২ জনকে নিয়ে মহাকাশে উড়েছে। জেব বেজোস নিজেই এই প্রথম ফ্লাইটে অংশ নিয়েছিলেন।

সুত্র বাসস





আরও...