বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ৮ই মার্চ ২০২২ রাত ১২:৫৭
৬২২
আসমা আক্তার সাথী: বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের নারী সমাজকে জানাই আন্তর্জাতিক নারী দিবসের শুভেচ্ছা। এ বছর নারী দিবসের প্রতিপাদ্য ”টেকসই আগামীর জন্য, জেন্ডার সমতাই আজ অগ্রগণ্য”। অর্থাৎ নারী পুরুষের সমান অংশগ্রহণের মাধ্যমে মজবুত ভবিষ্যত গড়ে তোলার আহবান জানানো হয়েছে এবারের প্রতিপাদ্যে। এই প্রতিপাদ্যকে সার্থক করে তুলতে ঘরে বাইরে সকল ক্ষেত্রে নারীদেরকে সমান অধিকার নয়, দিতে হবে অগ্রাধিকার। কারণ নারীরা পিছিয়ে আছে। পরিবার থেকে নারী পুরুষের সমান অধিকারের চর্চা শুরু হলে সমাজ তথা রাষ্ট্রে তার বাস্তবায়ন হবে খুব সহজে। শিক্ষায়, কর্মক্ষেত্রে নারী পুরুষের সমতার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। পরিবারে সিদ্ধান্ত গ্রহণে থাকতে হবে নারীর সমান অধিকার। সমাজের সর্বত্রই নারীরা আজও পিছিয়ে আছে। নারীরা নিজেকে বাদ দিয়ে নিজের আপন জন তথা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আগে ভাবে। এখন সময় এসেছেে ঘুরে দাঁড়ানোর। নিজেকে গুরুত্ব দিন। তবেই লোকে আপনাকে গুরুত্ব দিবে। এদেশের পুরুষরা যুগ যুগ ধরে দেখে এসেছে বাবা, ভাই, স্বামী, সন্তান সকলকে খাইয়ে তবেই ঘরের মহিলারা খেতে বসে। জন্ম থেকে এই চিত্র মনে মাথায় গেঁথে যায় যে ছেলেটির সে বড় হয়েও নারী পুরুষের সমতা বিষয়ে অন্ধকারেই ডুবে থাকবে। তাই নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রয়োগ করতে হবে ঘর থেকেই।
এ দেশেরে নারী সমাজ নিজের ব্যাপারে পুরোপুরি উদাসীন। সে সর্বদা ব্যস্ত অন্যকে সুখী করতে। নারীকে সমান অধিকার দিতে হলে ছোট বড় সবক্ষেত্রেই তার প্রয়োগ থাকতে হবে। নজর দিন নারীর শিক্ষা, স্বপ্ন, কাজের স্বাধীনতা, স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য সব বিষয়ে। নারীর স¦াস্থ্য ঠিক থাকলেই তবে ভবিষ্যত প্রজন্ম গড়ে উঠবে সঠিকভাবে। নারীর স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য সর্বপ্রথমেই পরিাবরকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। আর স্বাস্থ্য বলতে শারীরিক ও মানসিক উভয় স্বাস্থ্যকেই বোঝায়। আমাদের দেশে নারীর শারীরিক স্বাস্থ্য নিয়ে যতটুকু বা সচতেনতা আছে, মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে তার অর্ধেক পরমিাণ সচেতনতাও নেই। আমাদের পরিাবরগুলোতে এই চর্চাটা বলতে গেলে নেই-ই। অথচ নারীর মানসিক বিকাশ বাঁধাগ্রস্ত হয় এই পরিবার থেকেই। প্রথম বৈষম্যের শিকার নারী পরিবারেই হয়, সেখান থেকেই বৈষম্য ছড়িয়ে পরে সমাজে। নারীর স্বপ্ন পূরণের পথে প্রধান অন্তরায়ও এই পরিাবর, সমাজ, সংসার। এভাবে বার বার বাঁধার সম্মুখীন হতে হতেই নারীর মানসিক স্বাস্থ্য হুমকির মুখে পরে। শারীরিক স্বাস্থ্য বিষয়ে নারীর নিজেকেই সচতেন হতে হবে সবার আগে। আমাদের দেশের নারীদের একটি বড় ভূল হলো নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কে উদাসীনতা। নিজেকে ভালো রাখার জন্য তারা একেবারেই সচেতন নয়। পরিবারের সকলকে ভালো রাখার জন্য উদয়াস্ত কাজ করবেন তিনি কিন্তু নিজের ব্যাপারে অবহেলা। এজন্য নারীকে নিজেকে যেমন সচেতন হতে হবে তেমনি পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরও সচেতন হতে হবে। নিজেকে মূল্যায়ন করতে হবে। ঘরের মা বোন কন্যা ¯ত্রী সকলের ব্যাপারে যতœশীল হতে হবে পুরুষ সদস্যদেরকে। নারী পুরুষের সমতার মাধ্যমে টেকসই আগামী নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পদক্ষেপ নিতে হবে ঘর থেকেই। আজও নারীরা ঘরের সকলকে খাইয়ে তারপরে নিজের কথা চিন্তা করেন। কখনওই ভাবে না সকলের সাথে সাথে তাকেও সুস্থ থাকতে হবে। নইলে সবাই বিপদে পরবে। আর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরতো দায়িত্ব ঘরের নারীদের দিকে সজাগ দৃিষ্ট রাখা। কেবল খাওয়া নয়, বেড়াতে বা ঘুরতে যাওয়া, তার পছন্দ অপছন্দের মূল্যায়ন করাও এর অংশ। পারিবারিক এবং কর্মক্ষেরে এই কর্মকান্ড নারীর মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। মনে রাখতে হবে পরিবার, সমাজ তথা রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি নারীরাও। তাই ঘরে বাইরে নারীকে গুরুত্ব দিতে হবে। সমাজ সংসারের বাঁধাগুলোকে অতিক্রম করতে সহযোগী হতে হবে পরিবারের সদস্যদের। পরিবারের প্রয়োজনে সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতা থাকতে হবে নারীর হাতে। পরিবারে যদি নারীর সম¥ান থাকে তবেই সমাজ, রাষ্ট্র নারীকে সম্মান দিবে। মানুষ হিসেবে নারী যদি তার প্রাপ্য সম্মান পায় তবেই তার শারীরিক মাানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। পরকিল্পনা, সংগ্রাম, অধ্যবসায় দিয়ে নারীকে অর্জন করতে হবে সফলতা, সমতা। তবেই গড়ে উঠবে টেকসই আগামী।
নারী আন্দোলনের ইতিহাসে একটি বিশেষ দিন ৮ মার্চ। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক নারী সমাজ এই দিনটি পালন করে। নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতিসংঘ ৮ মার্চ ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।
১৮৫৭ সালের ৮ মার্চ আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে একটি সুচ কারখানার মহিলা শ্রমিকগণ কারখানার মানবেতর পরিবেশ, অসম মজুরী ও ১২ ঘণ্টা কর্মদিবসের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করলে তাদের উপর পুলিশী নির্যাতন শুরু হয় এবং বহু মহিলা শ্রমিক কারাগারে নিক্ষিপ্ত হন। ১৯০৮ সালের ৮ মার্চ নিউইয়র্কের দরজি শ্রমিকরা নারীর ভোটাধিকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে এবং ১৯১০ সালে নারীর ভোটাধিকার স্বীকৃত হয়। এই সূত্র ধরে ক্লারা জেট্কিন্ ১৯১০ সালে পার্টির সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেন যে, প্রতিটি দেশের নারী শ্রমিকরা প্রতি বছর মার্চের যে-কোনো একটি দিন নারীর অধিকার রক্ষা দিবস হিসেবে পালন করবে। ১৮৫৭ ও ১৯০৮ সালের ৮ মার্চ সংগ্রামের সূচনা দিবস হওয়ায় ৮ মার্চকেই আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালনের জন্যে নির্বাচন করা হয়। ১৯১০ সালের ২৭ আগস্ট কমিউনিস্ট নেত্রী ক্লারা জেটকিন ও কাথে ডাঙ্কার স্বাক্ষরিত একটি ঘোষণাপত্র কোপেনহেগেনে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলনে গ্রহীত হয়। এই সম্মেলনে ১৭টি দেশের ১০০ জনেরও বেশি নারী প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। এঁদের উপস্থিতিতে ক্লারা জেট্কিনের প্রস্তাব অনুযায়ী ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। জাতিসংঘ ১৯৭৫ সালের ৮ মার্চ এ দিনটিকে স্বীকৃতি দেয়।
শ্রমিক নারীদের সেই আন্দোলনেই এখন সর্বস্তরের নারীর অধিকার আদায়ের সংগ্রাম ও নারী শ্রমিকদের দাবির সম্পর্ক গভীরভাবে রচিত হয়েছে। তবে একথাও সত্য যে, যত সহজে আমরা নারী আন্দোলনের কথা বলি, মেয়েদের আন্দোলন করার অধিকার কিন্তু অত সহজে আসেনি। সমাজের বাঁধা এবং পুরুষের ক্রুদ্ধ ভ্রূকুটি, দারিদ্র্য, জীবনের সর্বস্তরের অধিকারহীনতার বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই করে তবেই নারী অধিকার অর্জন করেছে। অনেক নিষ্ঠুরতার ইতিহাস রয়েছে এর পেছনে।
বিশ্ব আজ একবিংশ শতাব্দীতে পা রেখেছে, পা রেখেছে এক নতুন সহস্রাব্দে। আমরা যখন নতুন শতাব্দীর ‘বিশ্ব নারী দিবস’ পালন করছি তখনও বিশ্ব নারী সমাজের অবস্থা কিন্তু মোটেই সুখকর নয়। এটাই সত্য যে, গত তিন দশকে দক্ষিণ এশিয়ার নারী সমাজে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাজনীতি ও অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। কিন্তু এটাও সত্য যে, নারী সমাজের উক্ত অগ্রগতি কোনো অবস্থাতেই একই সময়কালে পুরুষ সমাজ কর্তৃক অর্জিত অগ্রগতির সমকক্ষ নয়। আর উন্নয়নশীল দেশগুলোতে নারীসমাজের অবস্থা তো এখনো রীতিমত আশঙ্কাজনক। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দারিদ্র্যসীমার নিচে রয়ে গেছে প্রায় ৬০ কোটি নারী। অপরদিকে উন্নত দেশগুলোতে দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করা নারীদের সংখ্যা কম নয়। ইতালি, নরওয়ে, ফ্রান্স বা সুইজারল্যান্ডের মতো উন্নত দেশেও ২০ হতে ২৫ শতাংশ নারী দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। বলা বাহুল্য, এ হার পুরুষের তুলনায় অনেক বেশি। কোনো নির্দিষ্ট অঞ্চল বা দেশের কথা বাদ দিয়ে সমগ্র বিশ্ব-প্রেক্ষাপটে দু একটি তথ্য তুলে ধরলে বর্তমান বিশ্বে নারীদের অবস্থা আরো স্পষ্ট হবে। বিশ্বের অশিক্ষিত জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশই নারী এবং বিশ্বে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারীদের ৭০ শতাংশই নারী।
বেগম রোকেয়া থেকে বেগম সুফিয়া কামাল পর্যন্ত যে সময় অতিবাহিত হয়েছে সে সময়ে তাঁরা যে বাংলার নারীর স্বীয় মর্যাদা, অধিকার, নারীমুক্তির অবিচ্ছেদ্য সংগ্রামে লিপ্ত ছিলেন তা আজ আমাদের কাছে নারীমুক্তি আন্দোলনের উদাহরণ ও প্রেরণা। কিন্তু দুঃখজনক যে আজও আমাদের দেশের নারীরা পুরুষশাসিত-সমাজের কাছে অবহেলিত। এদেশের আর্থ-সামাজিক পরিবেশে গোঁড়ামি, ধর্মীয় ফতোয়া প্রবল। ফলে নারী অধিকার লঙ্ঘিত হয় সবচেয়ে বেশি। নারীর সমঅধিকার ও নারীমুক্তির কথা জোর গলায় বলা হচ্ছে, কিন্তু নারীর অবস্থানে প্রত্যাশিত পরিবর্তন হয়নি। আজও অসংখ্য নারী এসিড নিক্ষেপ, ধর্ষণ আর যৌতুকের শিকার হচ্ছে। গৃহপরিচারিকার উপর চালানো হচ্ছে অমানুষিক নির্যাতন। এমন একটি দিনও নেই যেদিন খবরের কাগজে নারী নির্যাতনে দু-একটি মর্মান্তিক ঘটনা না ছাপা হচ্ছে। যদিও বিভিন্ন উন্নয়ন-কর্মকাÐে নারীসমাজের অংশগ্রহণও লক্ষণীয়। গার্মেন্টস শিল্পে লক্ষ লক্ষ নারী শ্রমিক কাজ করছে। আবার পরীক্ষার মেধাতালিকায়ও মেয়েদেরই প্রাধান্য লক্ষ করা যাচ্ছে। নারীর সহ্য ক্ষমতা অসীম। তারপরও সমাজে নারীদের প্রতি কেমন জানি একটা অবহেলার দৃষ্টি। পরিাবর, সমাজ, জাতি নির্বিশেষে রাষ্ট্রকে নারীর চলার পথকে সুগম করতে হবে।
বস্তুত নারীর মর্যাদা আর অবস্থান থেকেই অনুধাবন করা যায় একটি দেশ কতখানি সভ্য এবং উন্নত। তাই নারীকে পূর্ণাঙ্গ মর্যাদা দেবার জন্যে জাতি-ধর্ম-বর্ণ, পেশা-শ্রেণি নির্বিশেষে সকলের গণতান্ত্রিক সমানাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নারীকে দিতে হবে তার ন্যায্য পারিশ্রমিক ও যথাযথ মর্যাদা।
আমাদের দেশে আন্তর্জাতিক নারী দিবস এখনো সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়া, প্রতীকী দায়িত্ব প্রদানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। বাস্তবে নারীর অবস্থানের তেমন কোনো পরিবর্তনই হয় নি। বস্তুত উন্নত-অনুন্নত-উন্নয়নশীল নির্বিশেষে সকল দেশেই নারীরা কম-বেশি বৈষম্যের শিকার। এই বৈষম্য এক দিনে ঘটেনি, ঘটেছে ধীরে ধীরে। কিন্তু বিশ্বব্যাপী মানবজাতির অর্ধেক এই নারীজাতির অগ্রগতি সাধন করতে হবে দ্রæত, ধীরে ধীরে নয়। সেজন্যে দরকার নারী পুরুষ নির্বিশেষে ইতিবাচক সচেতনতা সৃষ্টি। লেখক: সাংবাদিক ও শিক্ষক
ভোলা-বরিশাল সেতু সহ পাঁচ দফা দাবিতে তেঁতুলিয়া নদী পেরিয়ে ছাত্র যুবকের ঢাকার পথে লংমার্চ
মানবিকতার আলোকবর্তিকা : ভোলার প্রিয় জেলা প্রশাসক আজাদ জাহানের বিদায়বেলা
ভোলার মানবিক ডিসি মো. আজাদ জাহান অন্যত্র যোগদান, রেখে গেলেন সেবার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
মনপুরায় যুবদল-ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
জুলাই সনদ ও গণভোটের আগে নির্বাচন নয় : মনপুরায় প্রফেসর কামাল উদ্দিন
মনপুরায় ধানক্ষেত থেকে হরিণ শাবক উদ্ধার
বরিশালে রেইজ প্রকল্পের দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য আয়োজন নানা পন্য নিয়ে উদ্যোক্তাদের মেলা
ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে জাতির উদ্দেশে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
ভোলায় বিষের বোতল নিয়ে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকা
ভোলায় পাঁচ সন্তানের জননীকে গলা কেটে হত্যা
ভোলার ৪৩ এলাকা রেড জোন চিহ্নিত: আসছে লকডাউনের ঘোষনা
উৎসবের ঋতু হেমন্ত কাল
ভোলায় বাবা-মেয়ে করোনায় আক্রান্ত, ৪৫ বাড়ি লকডাউন
ভোলায় এবার কলেজ ছাত্র হত্যা, মাটি খুঁড়ে লাশ উদ্ধার
ভোলায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন করোনা রোগী: এলাকায় আতংক
ঢাকা-ভোলা নৌ-রুটের দিবা সার্ভিসে যুক্ত হলো এমভি দোয়েল পাখি-১র
ভোলায় কুপিয়ে হত্যা করে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই, আটক এক
ভোলার চরফ্যাশনে করোনা উপর্সগ নিয়ে এক নারীর মৃত্যু