অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৬ই পৌষ ১৪৩২


ভোলায় গ্রীস্মকালীন তরমুজ চাষ করে লাভবান কৃষকরা


বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ২৪শে আগস্ট ২০২৪ রাত ১০:১৬

remove_red_eye

১৪৮

বাংলার কণ্ঠ প্রতিবেদক : ভোলায় অমৌসুমি গ্রীস্মকালীন তরমুজ (বেবি তরমুজ) চাষে ব্যাপক সারা ফেলেছে কৃষকরা। খেত জুড়ে সবুজ আর হলুদের চোখ ধাধানো তরমুজের রঙ্গ আকৃস্ট করছে ক্রেতাদের। কৃষকরা ও ভালো দাম পেয়ে খুশি হয়ে লাভবান হচ্ছে।  
ভোলায় জনপ্রিয় বেবি তরমুজ এর জন্য প্রয়োজন উচু জমি। একই জমিতে চারটি ফসল আবাদ করা যায়। উচু জমিতে মাটি কেটে বেড তৈরী করে বেডের উপর মালচিং পেপার বিছিয়ে দিয়ে তার মধ্যে তরমুজের চারা রোপন করা হয়। বেডের মাঝখানে নেট ব্যাবহারের মাধ্যমে সেখানে তরমুজগুলো ঝুলে থাকে। মাত্র চল্লিশ দিনের মাথায় গাছে ফল আসতে শুরু করে।  মালচিং পেপার ব্যাবহারের ফলে আগাছা জন্মায়না, মাটির আদ্রতা ধরে রাখে ও অধিক ফলন ধরার সময় বর্ধিত করে।
কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের পাশাপাশি পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর সমন্বিত কৃষি ইউনিটের আওতায় গ্রামীন জন উন্নয়ন সংস্থা কৃষকদের মাঝে বিনা মুল্যে মালচিং পেপার , বীজ, নেট জৈব সার ও পরামর্শ দিয়ে কৃষকদের সহায়তা করে আসছে। তারই ধারবাহিকতায় বোরহানউদ্দিন উপজেলার ছোট মানিকা ইউনিয়নে ৪৫ শতক জমিতে চাষ করা হয় বেবি তরমুজ। ভালো ফলন হওয়ায় কৃষকরা বেশ খুশি। বাজারে দামও পাচ্ছে ভালো। অনেকেই এখন ঝুকছে বেবি তরমুজ চাষে। প্রতিটি তরমুজ ওজন আড়াই থেকে তিন কেজি প্রতি কেজি তরমুজ পাইকারি বিক্রি হয় ৬০ টাকা করে। কৃষি বিভাগ জানায়, ভোলায় এবার ৯ একর জমিতে তরমুজের চাষ করা হয়েছে।