অনলাইন সংস্করণ | ভোলা, মঙ্গলবার, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৫ | ১৬ই পৌষ ১৪৩২


ঘূর্ণিঝড় রেমাল আতঙ্কে লালমোহনে আশ্রয়ণকেন্দ্রে এক হাজারেরও অধিক মানুষ


লালমোহন প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ২৬শে মে ২০২৪ রাত ০৮:২৫

remove_red_eye

২৫৭

লালমোহন প্রতিনিধি : দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। ইতোমধ্যে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব পড়ছে ভোলার লালমোহন উপজেলায়। এখানে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত চলছে। শনিবার রাত থেকে রোববার দিনব্যাপী লালমোহন উপজেলাজুড়ে চলতে থাকে হালকা বাতাস ও গুঁড়ি-গুঁড়ি বৃষ্টি। ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উত্তাল রয়েছে উপজেলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদী। বেড়েছে স্বাভাবিকের তুলনায় পানিও।
ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে লালমোহন উপজেলা প্রশাসন। এরইমধ্যে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১৫৩টি সাইক্লোন শেল্টার। গ্রামে-গ্রামে মানুষজনের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে কার্যক্রম চালাচ্ছে সিপিপি, রেড ক্রিসেন্ট ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন সংগঠন। গঠন করা হয়েছে মেডিকেল টিম। যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি জানতে এবং জানাতে স্থাপন করা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। ঘূর্ণিঝড় রেমাল থেকে রক্ষা পেতে ইতোমধ্যে লালমোহন উপজেলার বিভিন্ন সাইক্লোন শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছেন এক হাজারেরও অধিক মানুষ। অন্তত পাঁচশত গবাদি পশুকেও নেওয়া হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ে। এসব মানুষের মাঝে শুকনা খাবার এবং পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া মজুদ রয়েছে বিশেষ বরাদ্দ।


লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে এরই মধ্যে মানুষজন আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা তাদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করেছি।